CV Ananda Bose: ফের তুঙ্গে সংঘাত, স্বাস্থ্যবিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে অপসারন রাজভবনের
সুহৃতা পাল এই নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি। কাল স্বাস্থ্যভবনকে জানানোর সঙ্গে সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়েও চিঠি দিয়ে রাজভবনের তরফ থেকে অপসারনের কথা জানানো হয়। আইনের সাহায্য নেবেন কিনা, সে ব্যপারেও কিছু সিদ্ধান্ত নেননি বলে জানিয়েছেন তিনি।
মৈত্রেয়ী ভট্টাচার্য: এবার স্বাস্থ্যবিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে সরিয়ে দিল রাজভবন। তাঁকে কেন সরানো হবে না সেই বিষয়ে রাজভবনের তরফ থেকে আগেই জানতে চাওয়া হয়। ৬ তারিখ চিঠি দিয়ে জানতে চাওয়া হয়েছিল কেন তাঁকে সরানো হবে না। ৭২ ঘণ্টা সময় দেওয়া হয়েছিল।
এসবের মধ্যেই স্বাস্থ্যবিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ে চলা অরাজকতার বিরুদ্ধে চিকিৎসক সংগঠনের যৌথমঞ্চের তরফে দেওয়া চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে স্বাস্থ্যসচিবকে অ্যাকশন টেকেন রিপোর্টও দিতে বলেন রাজ্যপাল।
আরও পড়ুন: SSC, Manik Bhattacharya: বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ খারিজ! হাইকোর্টে স্বস্তি মানিকের
সুহৃতা পাল এই নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দিতে চাননি। কাল স্বাস্থ্যভবনকে জানানোর সঙ্গে সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়েও চিঠি দিয়ে রাজভবনের তরফ থেকে অপসারনের কথা জানানো হয়। আইনের সাহায্য নেবেন কিনা, সে ব্যপারেও কিছু সিদ্ধান্ত নেননি বলে জানিয়েছেন তিনি।
রাজভবন এবং স্বাস্থ্যবিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের সংঘাত চলছে জুলাই মাস থেকে। ২৬ জুলাই রেজিস্ট্রারকে চিঠি পাঠানো হয় রাজভবনের তরফে। সেখানে হাই কোর্টের রায় উল্লেখ করে বলা হয় যে যেসব উপাচার্য ইউজিসি-র নিয়ম মেনে নিয়োগ হয়নি তাদেরকে সরে যেতে হবে। এর মাধ্যমে উপাচার্য ডাক্তার সুহৃতা পালের নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়।
আরও পড়ুন: American Center in Kolkata: কলকাতার আমেরিকান সেন্টারের দায়িত্বে এবার এলিজাবেথ লি
এরপরে রেজিস্ট্রারের তরফে এর জবাব দেওয়া হয়। সেই জবাবে সন্তুষ্ট হয়নি রাজভবন।
ফের ৬ অগস্ট একটি চিঠি পাঠানো হয় রাজভবনের তরফে। সেখানে বিভিন্ন বিষয়ের কথা উল্লেখ করে বলা হয় যে কেন ৭২ ঘণ্টার মধ্যে উপাচার্যকে সরিয়ে দেওয়া হবে না তাঁর জবাব দেওয়া হোক। সেই ৭২ ঘণ্টা শেষ হয় ৯ অগস্ট। এরপরেই ১০ তারিখ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে উপাচার্যকে সরানোর বিষয়ে।