পকেট খালি, তবুও বাঁচবে 'কালী'
বাড়ির পোষ্য নয়। রাস্তার কুকুর কালী। গুরুতর অসুস্থ। চাঁদা তুলে হাসপাতালে পাঠিয়ে অপারেশনের ব্যবস্থা করলেন বাসিন্দারাই। এরপর ক্লাব ঘরে রেখে যত্ন-আত্তি। সারমেয় প্রেমে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন হাওড়ার শ্রীরাম ঢ্যাং লেনের বাসিন্দারা।
ওয়েব ডেস্ক:বাড়ির পোষ্য নয়। রাস্তার কুকুর কালী। গুরুতর অসুস্থ। চাঁদা তুলে হাসপাতালে পাঠিয়ে অপারেশনের ব্যবস্থা করলেন বাসিন্দারাই। এরপর ক্লাব ঘরে রেখে যত্ন-আত্তি। সারমেয় প্রেমে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন হাওড়ার শ্রীরাম ঢ্যাং লেনের বাসিন্দারা।
কোথা থেকে এসেছিল কেউ জানে না। তবে দিনে দিনে কালীর ওপর টান পড়ে গিয়েছিল সালকিয়ার শ্রীরাম ঢ্যাং রোডের বাসিন্দাদের। দুবেলা খাওয়া দাওয়াও জুটছিল বাসিন্দাদের দাক্ষিণ্যে। হঠাত্ই অসুস্থ হয়ে পড়ে কালী। চিন্তা বাড়ে পাড়ার লোকেদের। তড়িঘড়ি নিয়ে যাওয়া হয় পশু চিকিত্সকের কাছে।
দিন তিনেক আগে বেলগাছিয়ার পশু হাসপাতালে অপারশেন হয় কালীর। চিকিত্সকের জানিয়ে দেন, এরপর তার যত্ন আত্তির ব্যবস্থা করতে হবে। বলা মাত্রই ব্যবস্থা। পাড়ারই ক্লাবের পাশের ঘরে রাজকীয় হালে রাখা হয়েছে কালীকে। চলছে স্যালাইন। দুবেলা তাকে দেখে যাচ্ছেন পশু চিকিত্সকেরা। ইতিমধ্যেই খরচ হয়েছে ২২ হাজার টাকা। তবে পিছু হটতে নারাজ শ্রীরাম ঢ্যাং লেন।