আজ থেকে রাস্তায় থাকবে না গ্রিন পুলিস, চাকরির অনিশ্চয়তায় লক্ষাধিক যুবক-যুবতী
তড়িঘড়ি চাকরি দিতে হবে। তাই নির্দিষ্ট পরীক্ষা ছাড়াই বিজ্ঞপ্তি দিয়ে গ্রিন পুলিস হিসাবে চাকরি দেওয়া হয়ে ছিল লক্ষাধিক যুবক-যুবতীকে। মাত্র এক মাস চাকরির মেয়াদ। আজ সেই মেয়াদ ফুরোনোর শেষ দিন। সরকার ঠিক করেছে আর মেয়াদ বাড়ানো হবে না কারও। ফলে, এক সঙ্গে এ রাজ্যে চাকরি হারিয়ে অনিশ্চয়তার মুখে পড়লেন গ্রিন পুলিসের লক্ষাধিক যুবক-যুবতী।
তড়িঘড়ি চাকরি দিতে হবে। তাই নির্দিষ্ট পরীক্ষা ছাড়াই বিজ্ঞপ্তি দিয়ে গ্রিন পুলিস হিসাবে চাকরি দেওয়া হয়ে ছিল লক্ষাধিক যুবক-যুবতীকে। মাত্র এক মাস চাকরির মেয়াদ। আজ সেই মেয়াদ ফুরোনোর শেষ দিন। সরকার ঠিক করেছে আর মেয়াদ বাড়ানো হবে না কারো। ফলে এক সঙ্গে এ রাজ্যে চাকরি হারিয়ে অনিশ্চয়তার মুখে পড়লেন গ্রিন পুলিসের লক্ষাধিক যুবক-যুবতী।
গত মাসের ৯ তারিখ স্বরাষ্ট্র দফতর বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানায় রাজ্যসরকার সিভিক ভলেন্টিয়ার্স ফোর্স বা গ্রিন পুলিস নিয়োগ করবে। সেই অনুযায়ী প্রতিটি জেলা পুলিস সুপারের কাছে নির্দেশ পৌঁছায় লোক নিয়োগের জন্য। নির্দেশ অনুসারে প্রতিটি জেলা মিলিয়ে ১ লক্ষ ৪৫ হাজার যুবক-যুবতীকে নিয়োগ করা হয়। দিনে ১৪১ টাকা ৮১ পয়সা দেওয়ার চুক্তি হয়।
চুক্তির মেয়াদ এক মাসের জন্য হলেও চাকরি দেবার পর শাসক দলের একাধিক নেতা মন্ত্রীরা বিভিন্ন প্রকাশ্য সভায় লক্ষাধিক চাকরি দেবার দাবি করতে থাকেন। স্বাভাবিকভাবে কর্মরত ওই পুলিসরা ভাবতে থাকেন সম্ভবত তাদের এই চাকরির মেয়াদ বাড়ানো হবে। কিন্তু সে স্বপ্ন সত্যি হয়নি। সূত্রের খবর গোটা প্রকল্পের জন্য খরচ হয়েছিল ৫৫ কোটি টাকা। তাই তা আর চালানো সম্ভব হয়নি। প্রশ্ন উঠছে এক মাসের মেয়াদের এই চাকরি শুধুমাত্র জেলা পুলিশ সুপারের আবেদনের ভিত্তিতে কিভাবে সম্ভব হল। কেনই বা নেতা মন্ত্রীরা এই চাকরিগুলিকে কর্মসংস্থান বললেন। বিষয় যাই হোক না কেন একসঙ্গে এতজন একদিনে আবার অনিশ্চয়তার মুখে পড়ে গেলেন তা বলাই যেতে পারে।