অস্থায়ী নির্বাচন কমিশনের নিয়োগ সাংবাধিক কিনা খতিয়ে দেখবে হাইকোর্ট
অস্থায়ী রাজ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ কি সংবিধান মেনে হয়েছে। তা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে খতিয়ে দেখবে হাইকোর্ট। এজন্য জাতীয় নির্বাচন কমিশনে, প্রতি কমিশনারের নিয়োগ ফাইল চেয়েছে আদালত। VO: অস্থায়ী কমিশনার নিয়োগকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা। শুনানির শুরুতেই বৃহস্পতিবার আক্রমণাত্মক অবস্থান নেন মামলাকারীর আইনজীবী সমরাদিত্য পাল। তিনি বলেন,
ব্যুরো: অস্থায়ী রাজ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ কি সংবিধান মেনে হয়েছে। তা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে খতিয়ে দেখবে হাইকোর্ট। এজন্য জাতীয় নির্বাচন কমিশনে, প্রতি কমিশনারের নিয়োগ ফাইল চেয়েছে আদালত। অস্থায়ী কমিশনার নিয়োগকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা। শুনানির শুরুতেই বৃহস্পতিবার আক্রমণাত্মক অবস্থান নেন মামলাকারীর আইনজীবী সমরাদিত্য পাল। তিনি বলেন,
আতঙ্কের বাতাবরণে পুরভোট হয়েছে। (সুশান্তরঞ্জন) উপাধ্যায় জানিয়েছেন, তাঁকে চাপ দেওয়া হয়েছে। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে এই ধরনের হস্তক্ষেপ চলতে থাকলে তা সংবিধানকে ধর্ষণ করারই সামিল। ৩ অক্টোবর যেভাবে ভোট হয়েছে তা ৫০-৬০ দশকের পরিস্থিতির কথা মনে করিয়ে দেয়
মামলাটি অবশ্য হয়েছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য নির্বাচন কমিশন আইন নিয়ে। ওই আইনের তিন এর দুই ধারায় অস্থায়ী কমিশনার নিয়োগের কথা বলা হয়েছে। যা মামলাকারী অমিতাভ মজুমদারের মতে অসাংবিধানিক। আদালতে মামলাকারীর আইনজীবী সমরাদিত্য পালের আর্জি ছিল,
অস্থায়ী রাজ্য নির্বাচন কমিশনার যেন ভোট সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন।
শুক্রবার শুনানিতে বিষয়টি বিবেচনা করবেন বিচারপতি দীপঙ্কর দত্ত। একইসঙ্গে, অস্থায়ী রাজ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ সংবিধান মেনে হয়েছে কি না, তাও খতিয়ে দেখবেন তিনি।
এজন্য জাতীয় নির্বাচন কমিশনের সব কমিশনারের নিয়োগ সংক্রান্ত ফাইল চেয়ে পাঠিয়েছেন বিচারপতি। তিনি দেখতে চান, কোনও ক্ষেত্রে কর্মজীবন শেষের আগেই কোনও সরকারি আমলা নির্বাচন কমিশনার হন কি না। অস্থায়ীভাবেও কাউকে নিয়োগ করা হয় কি না, তাও খতিয়ে দেখবেন তিনি।
শুক্রবার ফের মামলার শুনানি।