পুজো পার হলেও বেহাল অবস্থা শহরের অধিকাংশ রাস্তার
পুজোর আগে তড়িঘড়ি রাস্তা সারাইয়ে নেমেছিল পুরসভা। কিন্তু পুজোর মরসুম শেষ হতে না হতেই ফের আগের অবস্থায় রাস্তা। যান চলাচল তো দূর অস্ত, অধিকাংশ রাস্তাতে হাঁটাচলা করাই দায়। এই অবস্থায় রাস্তার কাজে হাত দিচ্ছে পুরসভা। ইতিমধ্যেই কয়েকটি রাস্তার প্যাচওয়ার্ক শুরু করেছে কেএমডিএ।
পুজোর আগে তড়িঘড়ি রাস্তা সারাইয়ে নেমেছিল পুরসভা। কিন্তু পুজোর মরসুম শেষ হতে না হতেই ফের আগের অবস্থায় রাস্তা। যান চলাচল তো দূর অস্ত, অধিকাংশ রাস্তাতে হাঁটাচলা করাই দায়। এই অবস্থায় রাস্তার কাজে হাত দিচ্ছে পুরসভা। ইতিমধ্যেই কয়েকটি রাস্তার প্যাচওয়ার্ক শুরু করেছে কেএমডিএ।
বর্ষা শুরুর আগে থেকেই খানাখন্দে ভরা রাস্তা নিত্যসঙ্গী শহর থেকে শহরতলির যাত্রীদের। পুজোর আগে থেকে শুরু হওয়া প্যাচওয়ার্কে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা হলেও বৃষ্টির জল জমে সে পরিস্থিতিও নাগালের বাইরে চলে যায়। অবশেষে রাস্তার কাজে হাত দিতে চলেছে পুরসভা।
ছোট বড় মিলিয়ে পুরসভার রাস্তার সংখ্যা ৬ হাজারেরও বেশি। এরমধ্যে ১২৪টি বড় রাস্তা বা মেন রোড নতুনভাবে তৈরির কাজে হাত দিচ্ছে পুরসভা। এছাড়াও বরো ভিত্তিক আরও ২০০টি রাস্তা সারাই হবে। পুরসভা সূত্রে খবর, আগামী মার্চের মধ্যেই এই সমস্ত রাস্তার কাজ শেষ হবে। ইতিমধ্যেই বাইপাস সহ সংলগ্ন রাস্তা প্যাচওয়ার্কের কাজে হাত দিয়েছে কেএমডিএ।
পরিস্থিতি যা তাতে আগামী মার্চ মাসের আগে পর্যন্ত যাত্রা-যন্ত্রণা সঙ্গী থাকবে নিত্যযাত্রীদের। সবচেয়ে বেশি সমস্যা গার্ডেনরিজ, মেটিয়াব্রুজের মত বন্দর অঞ্চলভুক্ত রাস্তাগুলির। কে সারাবে সেসব রাস্তা ? টানাপোড়েনে সে সব রাস্তা কবে সারাই হবে, তা জানে না কেউই। এদিকে লোকসভা ভোটের দিনও এগিয়ে আসছে। নোটিফিকেশন জারি হলে আর কোনও কাজই করা যাবে না। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে, তা ভবিষ্যতই বলবে।