বাসের ভাড়াবৃদ্ধি নিয়ে বৈঠকে বসবে মন্ত্রিগোষ্ঠী
বাস, মিনিবাসের ভাড়াবৃদ্ধি নিয়ে আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে পরিবহণ সংক্রান্ত মন্ত্রিগোষ্ঠী। সেখানেই ভাড়াবৃদ্ধি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। ডিজেলের দাম বাড়ার কারণে ফের বাস ও মিনিবাসের ভাড়াবৃদ্ধির দাবি জানিয়েছেন মালিকেরা। এ নিয়ে আজ মহাকরণে পরিবহণ মন্ত্রী বৈঠক করেন বাস ও মিনিবাস মালিকদের সঙ্গে। ভাড়া বাড়ানো না হলে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারিও দিয়েছে মালিকপক্ষ।
বাস, মিনিবাসের ভাড়াবৃদ্ধি নিয়ে আগামী সপ্তাহে বৈঠকে বসবে পরিবহণ সংক্রান্ত মন্ত্রিগোষ্ঠী। সেখানেই ভাড়াবৃদ্ধি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। ডিজেলের দাম বাড়ার কারণে ফের বাস ও মিনিবাসের ভাড়াবৃদ্ধির দাবি জানিয়েছেন মালিকেরা। এ নিয়ে আজ মহাকরণে পরিবহণ মন্ত্রী বৈঠক করেন বাস ও মিনিবাস মালিকদের সঙ্গে। ভাড়া বাড়ানো না হলে ধর্মঘটের হুঁশিয়ারিও দিয়েছে মালিকপক্ষ।
২০১০-এর ফেব্রুয়ারি থেকে ২০১২-র ডিসেম্বর পর্যন্ত মোট ১২বার ডিজেলের মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে। কিন্তু বাস ভাড়া বেড়েছে মাত্র একবার। তাও প্রতি স্টেজে মাত্র এক টাকা করে। কিন্তু তারপরও বেড়েছে ডিজেলের দাম। এছাড়া বাসের যন্ত্রপাতি সহ আনুষঙ্গিক খরচ আরও বেড়েছে বলেও দাবি বাস, মিনিবাস মালিকদের। সেই দাবির যৌক্তিকতা মেনে নিয়েছেন পরিবহণমন্ত্রীও। মহাকরণে শনিবারের বৈঠকের পর তিনি জানান, "আগামী সপ্তাহে পরিবহণ সংক্রান্ত মন্ত্রিগোষ্ঠীর বৈঠকে ভাড়াবৃদ্ধি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।"
বাস চালানোর খরচ অসম্ভব বেড়ে যাওয়ায় ইতিমধ্যেই প্রায় প্রতিটি রুটেই বাস বসে গিয়েছে। মোট ৩৭ হাজার বেসরকারি বাসের মধ্যে বসে গিয়েছে ১৫ হাজার বাস। নেহেরু মিশনের ৬২৫টি নতুন বাসের মধ্যে বসে গিয়েছে ৩৪০টি। সাড়ে পাঁচ হাজার মিনিবাসের মধ্যে বসে গিয়েছে ৮০০টি। বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে ১৩০, ১৩২, ১৩৩, ১৩৪ সহ ১২টি রুট। বাস মালিকদের দাবি ২০১২-র ৩১ অক্টোবর মন্ত্রীগোষ্ঠী যে হারে ভাড়া বাড়িয়েছিল, তা পুনরায় বহাল করলে লোকসানের বহর কিছুটা কমবে।