সঙ্গীকে ছেড়ে দিলে মিলবে মোবাইল, পুলিসকে শর্ত দিল ছিনতাইবাজরা
মোবাইল ফোন নিয়ে রীতিমতো নাটক পুলিস ও ছিনতাইকারদের মধ্যে। গতকাল রাতে বাইপাস কালিকাপুরে চলন্ত বাসে এক যাত্রীর থেকে মোবাইল ছিনতাই করে পালায় দুষ্কৃতীরা। ছিনতাইকারী দলের একজনকে ধরে ফেলেন কর্তব্যরত এক পুলিস কনস্টেবল। সঙ্গীকে ছেড়ে দেওয়া হলে তবেই মোবালইল মিলবে, শর্ত দেয় ছিনতাইকারী দলটি। মোবাইল উদ্ধারে সঙ্গীকে ছেড়ে দেওয়ারই টোপ দেয় পুলিস। টোপের ফাঁদে পা দিয়ে মোবাইল পৌছে দেয় ছিনতাইকারিরা। আটক ছিনতাইকারিকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিস।
মোবাইল ফোন নিয়ে রীতিমতো নাটক পুলিস ও ছিনতাইকারদের মধ্যে। গতকাল রাতে বাইপাস কালিকাপুরে চলন্ত বাসে এক যাত্রীর থেকে মোবাইল ছিনতাই করে পালায় দুষ্কৃতীরা। ছিনতাইকারী দলের একজনকে ধরে ফেলেন কর্তব্যরত এক পুলিস কনস্টেবল। সঙ্গীকে ছেড়ে দেওয়া হলে তবেই মোবালইল মিলবে, শর্ত দেয় ছিনতাইকারী দলটি। মোবাইল উদ্ধারে সঙ্গীকে ছেড়ে দেওয়ারই টোপ দেয় পুলিস। টোপের ফাঁদে পা দিয়ে মোবাইল পৌছে দেয় ছিনতাইকারিরা। আটক ছিনতাইকারিকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে পুলিস।
শুক্রবার সন্ধেয় রুবি মোড় থেকে বাসে উঠেছিলেন এক যাত্রী। কালিকাপুরে নামার আগে বাসের দরজায় তাঁর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে দুই দুষ্কৃতী। মোবাইল ছিনতাই করে দৌড় লাগায় তারা। ওই যাত্রীর চিত্কারে এক ছিনতাইকারীকে ধরে ফেলেন কর্তব্যরত পুলিস কনস্টেবল । কিন্তু ফোনটি নিয়ে উধাও হয় আরেক দুষ্কৃতী। এরপরেই শুরু হয় নাটক। পুলিসের পক্ষ থেকে ছিনতাই হওয়া ফোনে যোগাযোগ করা হলে উত্তর দেয় ছিনতাইবাজ ও তার সঙ্গীরা। জানায়, তাদের সঙ্গীকে ছেড়ে দিলে ফোন ফেরত পাওয়া যাবে। এনিয়ে পুলিসের সঙ্গে ছিনতাইবাজ ও তার সঙ্গীদের প্রায় দেড় ঘণ্টা টানাপোড়েন চলে। শেষমেষ মোবাইল উদ্ধারে আটক সঙ্গীকে ছেড়ে দেওয়ার টোপ দেয় পুলিস। আর তাতেই কাজ হয়। নির্দিষ্ট একটি বাসের কন্ডাক্টরের হাতে ফোন তুলে দেয় ছিনতাইকারী এরপরেই গরফা থানার হাতে তুলে দেওয়া হয় ধৃত ছিনতাইবাজকে।
জেরায় পুলিস জানতে পেরেছে, রুবি থেকে কালিকাপুর এলাকার মধ্যে সক্রিয় রয়েছে প্রায় পঁচিশ জনের একটি দুষ্কৃতী দল। সকলেই আসে ঘুটিয়ারি শরিফ এলাকা থেকে। যে ছিনতাইবাজকে গ্রেফতার করা হয়েছে, এর আগে তিনবার তাকে গ্রেফতার করেছিল পুলিস।