লক্ষ্মণ শেঠকে দলে নিয়ে গেরুয়া শিবিরে বিভাজন স্পষ্ট

লক্ষ্মণ শেঠকে দলে নিয়ে নন্দীগ্রামের দায় কার্যত নিজেদের গায়েই মেখে নিল বিজেপি। গেরুয়া শিবিরে বিভাজনও স্পষ্ট হয়ে গেল। তমলুক উপনির্বাচনের আগে সামনে চলে এল প্রাক্তন ও বর্তমান সভাপতির নীতিগত পার্থক্য। বাম আমলের সেই ঘটনার পর লক্ষণ শেঠের গ্রেফতারি দাবি করে বিজেপি।

Updated By: Oct 25, 2016, 09:04 PM IST
লক্ষ্মণ শেঠকে দলে নিয়ে গেরুয়া শিবিরে বিভাজন স্পষ্ট

ওয়েব ডেস্ক: লক্ষ্মণ শেঠকে দলে নিয়ে নন্দীগ্রামের দায় কার্যত নিজেদের গায়েই মেখে নিল বিজেপি। গেরুয়া শিবিরে বিভাজনও স্পষ্ট হয়ে গেল। তমলুক উপনির্বাচনের আগে সামনে চলে এল প্রাক্তন ও বর্তমান সভাপতির নীতিগত পার্থক্য। বাম আমলের সেই ঘটনার পর লক্ষণ শেঠের গ্রেফতারি দাবি করে বিজেপি।

আরও পড়ুন- বিধায়কের সামনে মার খেল পুলিস

২০০৮
নন্দীগ্রাম

তখন রাজ্য বিজেপি সভাপতি রাহুল সিন্হা। নন্দীগ্রাম কাণ্ডের নায়ক লক্ষণ শেঠের গ্রেফতারি নিয়ে প্রকাশ্যে বিবৃতি দেন তিনি।

রাজ্য রাজনীতিতে পালাবদল ঘটেছে। লক্ষণ শেঠ এখন সিপিএমের চক্ষুশূল। একসময় যাঁকে গালমন্দ করেছে বিজেপি, নন্দীগ্রাম কাণ্ডের সেই নায়কই এখন বিজেপির নয়নের মণি। প্রায় জামাই আদর করেই তাঁকে দলে নিয়েছে গেরুয়া শিবির। তমলুক উপনির্বাচনের ঠিক আগে নন্দীগ্রাম কাণ্ডের দায় কার্যত নিজেদের ঘাড়েই নিয়ে নিলেন দিলীপ ঘোষেরা। যদিও সাফাই তৈরি বিজেপি সভাপতির মুখে।

আরও পড়ুন- জোটের ইতি? সামান্য হলেও একটু দরজা ফাঁক রাখল কংগ্রেস

বিজেপিতে বিভাজন
প্রাক্তন বিজেপি সভাপতি অবশ্য তাঁর পুরনো নীতিতেই অনড়। নীতির প্রশ্নে বিভাজনটা বেশ স্পষ্ট। লক্ষণ শেঠকে নিয়ে রাজ্য বিজেপি কার্যত বিভক্ত। তাঁকে দলে নেওয়া ঠিক না ভুল, তা নিয়ে দলের মধ্যে মুখ লোকাচ্ছেন অনেকেই। তবে নন্দীগ্রাম কাণ্ডের নায়ককে এভাবে বরণ করা মানছেন না বিজেপির দলীয় কর্মীরা। 

.