নিজস্ব প্রতিবেদন: জানুয়ারি মাসের ১৯ তারিখ কলকাতার ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডাকে সারাদেশ থেকে বিরোধী রাজনৈতিক নেতারা হাজির হয়েছিলেন ইউনাইটেড ইন্ডিয়া ব়্যালিতে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পরই সিবিআই অধিকর্তাকে চিঠি রাজীব কুমারের


সেই ছবি সপ্তাহ দুয়েকের ব্যবধানে ফিরে এল কলকাতার মেয়ো রোডে। আবার বিরোধী রাজনৈতিক নেতাদের দেখা গেল মমতার মঞ্চে। সোমবার এসেছিলেন ডিএমকের কানিমোজি ও আরজেডির তেজস্বী যাদব।


আর মঙ্গলবার সেখানে হাজির হলেন তেলগু দেশম পার্টির সুপ্রিমো তথা অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নায়ডু। ধরনা মঞ্চ থেকেই তিনি জানিয়েদিলেন, বিরোধী ঐক্যের কারিগর মমতা এবং তিনিই নির্ণায়ক শক্তি। চন্দ্রবাবুর বক্তব্য, বিরোধীরা এখন থেকে একসঙ্গে লড়বে। সব সিদ্ধান্ত একসঙ্গে নেবে।


আরও পড়ুন: রাজীব কুমারের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত চেয়ে রাজ্যকে চিঠি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের


একই সঙ্গে কেন্দ্রের মোদী সরকারের বিরুদ্ধেও তোপ দাগেন টিডিপি সুপ্রিমো। জানিয়ে দেন, বিরোধীদের উন্নয়নমূলক কাজকে আটকানো হচ্ছে। তাই গোটা দেশে এখন গণতন্ত্র বিপদের মুখে রয়েছে।


তাঁর অভিযোগ, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে অহেতুক হেনস্তা করছে বিজেপি সরকার। তাঁর হুঁশিয়ারি, কিন্তু তৃণমূল কংগ্রেস জানে এর কীভাবে জবাব দিতে হয়। পাশাপাশি তাঁর প্রশ্ন, সবাই দুর্নীতিগ্রস্ত। আর ভালো শুধু মোদী-অমিত শাহ?


আরও পড়ুন: এটা আমাদের নৈতিক জয়, জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী


আর মাসখানেকের মধ্যেই সম্ভবত লোকসভা নির্বাচন ঘোষণা করা হবে। তাই নির্বাচনের স্বচ্ছতার উপরও তিনি জোর দিয়েছেন। তাঁর দাবি, নির্বাচন কমিশনকে তাঁরা জানিয়েছেন ৫০ শতাংশ ভিভিপ্যাট রাখার জন্য। ভোটারের জানা উচিত কাকে ভোট দিয়েছে।


এদিন চন্দ্রবাবু নায়ডু ছাড়াও হাজির হয়েছিলেন আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব। তিনি আক্রমণ করেছেন বিজেপি ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে।