বাঙালির নস্ট্যালজিয়া মেট্রো সিনেমা হল এবার বদলে যাবে মাল্টিপেক্সে
বদলে যাচ্ছে ধর্মতলার মেট্রো সিনেমা। আশি বছরের পুরনো সিনেমা হলকে ঝাঁ চকচকে মাল্টিপ্লেক্স বানানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সিনেমাহল থেকে মাল্টিপ্লেক্সে বদলে গেলেও, মেট্রোকে ঘিরে বাঙালির নস্ট্যালজিয়া থেকেই যাবে।
বদলে যাচ্ছে ধর্মতলার মেট্রো সিনেমা। আশি বছরের পুরনো সিনেমা হলকে ঝাঁ চকচকে মাল্টিপ্লেক্স বানানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সিনেমাহল থেকে মাল্টিপ্লেক্সে বদলে গেলেও, মেট্রোকে ঘিরে বাঙালির নস্ট্যালজিয়া থেকেই যাবে।
হলিউডের প্রযোজনা সংস্থা মেট্রো গোল্ডউইন মেয়র নিজেদের সিনেমা প্রদর্শনের জন্য তৈরি করেছিল মেট্রো। উনিশশো পঁয়ত্রিশ সালে সাধারণের জন্য খুলে যায় মেট্রো সিনেমার দরজা। তারপর থেকে একের পর এক স্মৃতি জড়িয়ে গিয়েছে আশি বছরের পুরনো এই থিয়েটারের সঙ্গে। হলিউডের অনেক ছবি রিলিজ হয়েছে এই প্রেক্ষাগৃহে। মেট্রো সিনেমার প্রজেক্টর রুমেই একসময় কাজ করতেন উত্তমকুমারের বাবা। সেই মেট্রো এবার ভোট বদলাতে চলেছে।
তবে মেট্রো কর্তৃপক্ষ কিন্তু এবিষয়ে একেবারেই মুখ খুলতে নারাজ।
মেট্রোর প্রসঙ্গ উঠতেই নস্ট্যালজিয়ার অলিন্দে উঁকি দিলেন চিত্র পরিচালক সন্দীপ রায়, অভিনেতা রজতাভ দত্ত।