মুখে মাস্ক, বিধ্বস্ত অবস্থায় উদ্ধার বাঘাযতীনের নিখোঁজ ছাত্র
অবশেষে খোঁজ বাঘাযতীনের নিখোঁজ ছাত্র শ্রেষ্ঠাংশু পোদ্দারের। গতকাল রাত ৯টা নাগাদ যাদবপুরের রাম ঠাকুরের মন্দিরে কাছেই পাওয়া যায় শিশুটিকে। উদ্ধারের সময়ে মুখে মাস্ক পরা ছিল তার। বেশ বিধ্বস্ত দেখাচ্ছিল ওই পড়ুয়াকে। যদি উদ্ধারের পর কোনও কথাই বলেনি সে। কার্যত চুপ করেই ছিল শ্রেষ্ঠাংশু।
নিজস্ব প্রতিবেদন: অবশেষে খোঁজ বাঘাযতীনের নিখোঁজ ছাত্র শ্রেষ্ঠাংশু পোদ্দারের। গতকাল রাত ৯টা নাগাদ যাদবপুরের রাম ঠাকুরের মন্দিরে কাছেই পাওয়া যায় শিশুটিকে। উদ্ধারের সময়ে মুখে মাস্ক পরা ছিল তার। বেশ বিধ্বস্ত দেখাচ্ছিল ওই পড়ুয়াকে। যদি উদ্ধারের পর কোনও কথাই বলেনি সে। কার্যত চুপ করেই ছিল শ্রেষ্ঠাংশু।
নিজে থেকেই পালিয়ে গিয়েছিল না তাকে অপহরণ করা হয়েছিল তাও এখনও স্পষ্ট নয়। পুলিস আপাতত পরিবারের লোকজনের কাছেই ফিরিয়ে দিয়েছে ছাত্রকে। জানানো হয়েছে প্রাথমিক ধাক্কা সামলে উঠলেই তার সঙ্গে কথা বলবে পুলিস।
শনিবার বেলা ১২টা নাগাদ নীচে যাওয়ার কথা বলে ঘর থেকে বেরোয় বছর দশেকের শ্রেষ্ঠাংশু পোদ্দার। তারপর থেকে আর খোঁজ মেলেনি তাঁর। পরে জানা যায়, বাড়ির নীচের দোকানে যায়নি শ্রেষ্ঠাংশু। থেকে কিছু দূরে একটি ওষুধের দোকানে ৪০ টাকা দিয়ে দুটি কাপড়ের মাস্ক কেনে সে।
আরও পড়ুন: এসেছিলাম বিয়ে বাড়িতে, জনতার মায়া ভরা চোখের আবেদনই রোডশোয়ে টেনে আনল, কালিয়াগঞ্জে এসে বললেন বিপ্লব
পরিবার সূত্রে খবর, কিছুদিন আগেই মা-এর কাছে বোর্ডিং-এ যাওয়ার আর্জিও জানায় ওই খুদে। কান্নাকাটিও করে সেদিন। মনের দুঃখের কথাও বলে বাবা-মাকে। তবে কী কারণে মন খারাপ হয়েছিল তার, তা এখনও জানা যায়নি। কেনই বা হঠাৎ মাস্ক কিনলো ওই খুদে তাও ভাবাচ্ছে পুলিসকে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে নেতাজীনগর থানা।