নিজস্ব প্রতিবেদন: হাইকোর্টে পিছোল নন্দীগ্রাম মামলার শুনানি। আগামী বৃহস্পতিবার হবে মামলার শুনানি। আজ শুনানি পিছনোর নির্দেশ দিলেন বিচারপতি কৌশিক চন্দ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানা গিয়েছে, এদিনের শুনানিতে মামলাকারী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের আইনজীবীদের উদ্দেশ বিচারপতি প্রশ্ন করেন, 'নির্বাচনী মামলায় সাধারনত মামলাকারীকে থাকতে হয়। এক্ষেত্রে  মামলাকারী কি থাকতে পারবেন?' উত্তরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আইনজীবীরা জানান,'নিয়ম যা আছে তাই হবে।' পরে আগামী বৃহস্পতিবার মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেন বিচারপতি।


আরও পড়ুন: ''মুখ্যমন্ত্রী ন্যায় চাইতে যেতেই পারেন'', তবে নন্দীগ্রাম রায় 'ঠিকই' মন্তব্য Dilip-এর


একুশের বিধানসভা ভোটে নন্দীগ্রামে ছিল হাইভোল্টেজ লড়াই। একদিকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্যায়। প্রতিপক্ষ ছিলেন একদা তাঁরই সেনাপতি শুভেন্দু অধিকারী। ফল বের হলে দেখা যায় নন্দীগ্রামে তৃণমূল সুপ্রিমোকে পরাজিত করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। সেই ফলাফলকে চ্যালেঞ্জ করেই, বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে মামলা করেন মুখ্যমন্ত্রী। আজ বিচারপতি কৌশিক চন্দের এজলাসে সেই মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল। 


আরও পড়ুন: শুক্রবার থেকে শুরু করতে হবে শুটিং, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে কেটে গেল জট


প্রথমদিন থেকেই নন্দীগ্রামের লড়াইয়ের দিকে নজর ছিল গোটা দেশের। ২ মে ফল ঘোষণার দিনও টানটান উত্তেজনা ছিল। ওইদিন টানটান লড়াইয়ের মধ্যে প্রথমে সংবাদ সংস্থা এএনআই দাবি করে, ১২০০-র কাছাকাছি ভোটে জিতেছেন মমতা। কিন্তু পরে জানা যায়, তৃণমূল নেত্রী জেতেননি। ১৯৫৬ ভোটের ব্যবধানে মমতাকে (Mamata Banerjee) পরাজিত করেছেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তৃণমূল বিপুল ভোটে জয়লাভ করলেও নন্দীগ্রামের ফল উল্টো হওয়ায় বিস্মিত হন দলনেত্রী। ফলপ্রকাশের দিন অর্থাৎ ২ মে তিনি বলেছিলেন, ''আমার কাছে খবর আছে, ভোটের ফল ঘোষণার পর কারচুপি হয়েছে। সেটা খুঁজে বের করব।'