পুজো প্যান্ডেলে ভুমিকম্প

মণ্ডপটা কাপছে। কী হল? কী হল? ভূমিকম্প নাকি? কচিকাচাদের চিৎকার। ভয়ে হারহিম বড়দেরও। কয়েক সেকেন্ডের পর আবার সব কিছু স্বাভাবিক। এরপরই পুজো মণ্ডপে সবাই হো হো করে হেসে উঠছে। অল্প থেকে মাঝ বয়সী কিংবা পুজোর প্রেম যুগল, সবাই একে অপরের মুখের দিকে তাকিয়ে একটাই প্রশ্ন করছেন এটা ভূমিকম্প নয়? তাহলে কী? ভূমিকম্প ভুমিকম্প 'ফিল'। অবাক কাণ্ড। তাই না?

Updated By: Oct 20, 2015, 06:57 PM IST
পুজো প্যান্ডেলে ভুমিকম্প

কলকাতা: মণ্ডপটা কাপছে। কী হল? কী হল? ভূমিকম্প নাকি? কচিকাচাদের চিৎকার। ভয়ে হারহিম বড়দেরও। কয়েক সেকেন্ডের পর আবার সব কিছু স্বাভাবিক। এরপরই পুজো মণ্ডপে সবাই হো হো করে হেসে উঠছে। অল্প থেকে মাঝ বয়সী কিংবা পুজোর প্রেম যুগল, সবাই একে অপরের মুখের দিকে তাকিয়ে একটাই প্রশ্ন করছেন এটা ভূমিকম্প নয়? তাহলে কী? ভূমিকম্প ভুমিকম্প 'ফিল'। অবাক কাণ্ড। তাই না?

ব্যাপারটা একটু খুলে বলা যাক।  মিত্র সংহতি। কলকাতার অভিজাত পুজো গুলির মধ্যে এর তেমন একটা নাম নেই। কিন্তু পুজোতে মণ্ডপ দর্শনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা লাইনে না দাঁড়িয়ে অল্প কিছুক্ষণেই অনেকটা আনন্দ দিতে এরা এক নম্বরেই। কলকাতার ফুলবাগানের এই ক্লাবের এবারের ভাবনা নেপালের ভূমিকম্প। মণ্ডপ তৈরি হয়েছে নেপালের ধরহরা মিনারের আদলে। মায়ের রূপ এখানে সাবেকি।   

পুজোতে ভূমিকম্প। কেপে উঠছে এক চিলতে কলকাতা। ফাটল ধরল মিনারে। না, এটা সত্যি নয়।  শুনে ভীষণ ভয় লাগলেও এটা নিছকই থিম। মণ্ডপের ভিতরে গা-ছম-ছম করা অনুভূতি আর দেবী দর্শন করে বাইরে বেরতেই মুখে চওড়া হাসি। একেবারে ফিলগুড ফ্যাক্টর। পুজোর মার্কশিটে কত নম্বর পেল তা নিয়ে মাথা ব্যাথা নেই ক্লাবের কর্ম কর্তাদের। অফুরন্ত আনন্দ দানেই খুশি মিত্র সংহতি।

 

.