১ মাসেও গ্রেফতার হলনা কেউ
ভবানীপুর থানা আক্রমণের ঘটনার পর একমাস পেরিয়ে গেছে। অথচ এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিস। দোষীদের চিহ্নিত করার পরও কেন গ্রেফতার করা হল না, তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।
ভবানীপুর থানা আক্রমণের ঘটনার পর একমাস পেরিয়ে গেছে। অথচ এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিস। দোষীদের চিহ্নিত করার পরও কেন গ্রেফতার করা হল না, তা নিয়ে বিভিন্ন মহলে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ৬ নভেম্বর রানি শঙ্করী লেনের ভবানীপুর প্লেয়ার্স কর্নারের জগদ্ধাত্রী পুজোর ভাসান উপলক্ষে ডিজে, সেবক সংঘের ব্যান্ড পার্টি-সবেরই বিশাল আয়োজন করা হয়েছিল। ভাসান চলাকালীনই শব্দবিধি ভঙ্গের অভিযোগ যায় ভবানীপুর থানায়। শোভযাত্রা তখন ভবানীপুর থানার সামনে দিয়েই যাচ্ছিল। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় পুলিস।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে পুলিসের বাদানুবাদ শুরু হয়। আচমকাই ভবানীপুর থানায় হামলা চালায় শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণকারীদের একাংশ। লাঠি চালায় পুলিস। গোলমালের খবর পেয়ে ভবানীপুর থানায় পৌঁছন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিযোগ, এরপরই ঘটনাস্থল থেকে ভবানীপুর থানায় ধরে নিয়ে আসা দুজন সেখান থেকে চলে যায়। এই ঘটনার পর কেটে গেছে একমাস। অথচ এখনও পর্যন্ত থানা আক্রমণের ঘটনায় একজনকেও গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিস। থানা আক্রমণের মতো ঘটনা অতীতে কমই ঘটেছে। ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করা হলেও কেন এখনও পুলিস কাউকে গ্রেফতার করল না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ঘটনার পর এসি সাউথ যে রিপোর্ট জমা দিয়েছিলেন তাতেও পুলিসের ভূমিকার সমালোচনা করা হয়েছিল।