অপ্রতুল কলবৈশাখী, ব্যাপক প্রভাব ফুলের দামে
মার্চে যতগুলো হওয়ার কথা ছিল সেই অনুযায়ী পর্যাপ্ত কালবৈশাখীর দেখা মেলেনি। এরপর বৈশাখেও বিমুখ বৈশাখী ঝড়। এদিকে চৈত্র পেরিয়ে নতুন বছর ঘুরতেই শুরু হয়ে গেছে শুরু হয়ে গেছে বিয়ের মরসুম। ফলে, ফুলের চাহিদা এখন তুঙ্গে।
মার্চে যতগুলো হওয়ার কথা ছিল সেই অনুযায়ী পর্যাপ্ত কালবৈশাখীর দেখা মেলেনি। এরপর বৈশাখেও বিমুখ বৈশাখী ঝড়। এদিকে চৈত্র পেরিয়ে নতুন বছর ঘুরতেই শুরু হয়ে গেছে শুরু হয়ে গেছে বিয়ের মরসুম। ফলে, ফুলের চাহিদা এখন তুঙ্গে। অথচ, কালবৈশাখীর দেখা না মেলায় ফুলের দাম আকাশ ছুঁয়েছে। স্বাভাবিকের চেয়ে ফুলের পাইকারি দাম ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ বেশি। ফলে, ভরা বিয়ের মরসুমে মধ্যবিত্তের ফুলের দাম এখন মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে।
১০০ পিস পদ্মের স্বাভাবিক দাম ৭০ টাকা। এখন ১৮০ টাকা। দেশি গোলাপ ৩০ টাকার বদলে বিকোচ্ছে ২২০ টাকায়। বেঙ্গালুরুর গোলাপ ১০০ টাকার বদলে পৌঁছেছে ৩৫০ টাকায়। খুচরো রজনীগন্ধার কেজি ১০০ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৫০ টাকায়। প্রতি ১০০টি রজনীগন্ধার চেন বিক্রি হত ২৫০ টাকায়। এখন তা ৪৫০ টাকা। মাত্র ৪০ টাকায় বিক্রি হয় এক কেজি গাঁদা ফুল। এখন তা বাড়তে বাড়তে ১৩০ টাকা। এমনকি নিত্যপুজার জবা ফুলের দাম ৪০ থেকে বেড়ে একলাফে ৮০ টাকা। সুর্যমুখীর দাম ৪০ থেকে বেড়ে পৌঁছেছে ৮০ তে।
বাংলা পঞ্জিকা অনুযায়ী সারা বৈশাখ মাস জুড়ে রয়েছে বিয়ের দিন। আর এই ভরা মরসুমে ধরাছোঁয়ার বাইরে ফুলের দাম কপালে ভাঁজ ফেলেছে মধ্যবিত্তের।