অপরাধে ১ নম্বর পশ্চিমবঙ্গ
বাড়তে থাকা অপরাধের পরিসংখ্যানে এই মুহূর্তে নাম্বার ওয়ান পশ্চিমবঙ্গ। না এ কোনও মনগড়া তথ্য নয়। আশঙ্কার এই তথ্য উঠে এসেছে ন্যাশনাল ক্রাইম ব্যুরোর রেকর্ডেই। কিন্তু কেন বাড়ছে এই অপরাধপ্রবণতা? অর্থনীতিবিদ ও সমাজতাত্ত্বিকদের মতে, কর্মসংস্থানের অভাবই শিক্ষিত বেকার যুবকদের ঠেলে দিচ্ছে অন্ধকার জগতে।
ওয়েব ডেস্ক: বাড়তে থাকা অপরাধের পরিসংখ্যানে এই মুহূর্তে নাম্বার ওয়ান পশ্চিমবঙ্গ। না এ কোনও মনগড়া তথ্য নয়। আশঙ্কার এই তথ্য উঠে এসেছে ন্যাশনাল ক্রাইম ব্যুরোর রেকর্ডেই। কিন্তু কেন বাড়ছে এই অপরাধপ্রবণতা? অর্থনীতিবিদ ও সমাজতাত্ত্বিকদের মতে, কর্মসংস্থানের অভাবই শিক্ষিত বেকার যুবকদের ঠেলে দিচ্ছে অন্ধকার জগতে।
আইন আইনের পথেই চলেছে। কিন্তু কোথায় নিরাপত্তা, কোথায়ই বা সুশাসন? বরং আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়েই রাজ্যে বেড়েই চলেছে দুষ্কৃতীরাজ। কিন্তু যুব সমাজের মধ্যে কেন দিনদিন বাড়ছে এই অপরাধপ্রবণতা?
এই নৈরাজ্যের উত্স কোথায়? রাজ্যের সাম্প্রতিক পরিস্থিতিকেই এরজন্য দায়ী করেছেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবীদ প্রণব বর্ধন
২১জুলাই ,২০১৪
অর্থনীতিবীদ প্রণব বর্ধন গতবছর কলকাতায় এসে বলেছিলেন..রাজ্যে বাড়তে থাকা বেকারিই যুবসমাজকে অপরাধের পথে টেনে আনছে। বেকার যুবকদের কাজ দিতে না পারলে, এরাই টাইম বোমে পরিণত হবে, যা পশ্চিমবঙ্গে শুরু হয়ে গেছে।
বিরোধীদেরও অভিযোগ, এরমধ্যে অনেক ঘটনাই ঘটেছে প্রত্যক্ষ শাসকদলের মদতে। শাসকদলের মদতেই সাহস বাড়ছে অপরাধীদের।
এরকম ঘটনা প্রতিদিনই ঘটে চলেছে। প্রতিবাদ, প্রতিরোধও থেমে নেই। তবু অপরাধ কমছে না। অর্থনীতবীদ ও সমাজতাত্ত্বিকরা মনে করছেন, গত কয়েকবছরে সেভাবে শিল্পের সংখ্যা বাড়েনি এরাজ্যে। শিল্প বিনিয়োগের ছবিটাও বড়ই রুগ্ন। কর্মসংস্থানের অভাবে শিক্ষিত যুবকের সংখ্যা বাড়ছে। সোজা পথে রোজগারের দরজা বন্ধ বলেই অন্ধকার জগতেই পা বাড়াচ্ছে যুব সমাজ।