খাদিমকর্তা অপহরণ মামলায় ৮জনেরই যাবজ্জীবন
২০০১-এর ২৫ জুলাই তিলজলার বাড়ি থেকে বেরিয়ে লেদার কমপ্লেক্সে যাওয়ার পথে অপহৃত হন খাদিম কর্তা পার্থ রায় বর্মণ। একটি মারুতি ভ্যানে তাঁকে নিয়ে চম্পট দেয় অপহরণকারীরা। মুক্তিপণ হিসেবে দাবি করা হয় ২০ কোটি টাকা। শেষ পর্যন্ত পাঁচ কোটি টাকা দিয়ে ছাড়া পান পার্থবাবু। এরপর শুরু হয় তদন্ত।
নিজস্ব প্রতিনিধি: খাদিমকর্তা অপহরণ মামলায় অভিযুক্ত আট জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল আলিপুরের দ্বিতীয় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা আদালত।
আরও পড়ুন: ড্রাগসের চোরাস্রোত মহানগরে! পার্কস্ট্রিটের নাইটক্লাব থেকে ধৃত ডিজে সহ আরও ২
২০০১-এর ২৫ জুলাই তিলজলার বাড়ি থেকে বেরিয়ে লেদার কমপ্লেক্সে যাওয়ার পথে অপহৃত হন খাদিম কর্তা পার্থ রায় বর্মণ। একটি মারুতি ভ্যানে তাঁকে নিয়ে চম্পট দেয় অপহরণকারীরা। মুক্তিপণ হিসেবে দাবি করা হয় ২০ কোটি টাকা। শেষ পর্যন্ত পাঁচ কোটি টাকা দিয়ে ছাড়া পান পার্থবাবু। এরপর শুরু হয় তদন্ত।
আরও পড়ুন: নিম্নচাপ দুর্বল হওয়ায় আজ দুপুরের পর থেকে পরিষ্কার হবে আকাশ
মামলার তদন্তভার পায় সিআইডি। গ্রেফতার হয় আফতাব আনসারি সহ মোট ছজন। এর মধ্যে আরসাদ ওরফে আসলাম, দিলসাদ ওরফে মহম্মদ ইশা এবং তারিক মেহমুদ ওরফে নঈম পাকিস্তানের নাগরিক। মামলায় মোট ৬৮ জনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে ২০০৯ সালে ৫ জনের যাবজ্জীবন সাজা হয়েছিল। রবিবার ৮ জনকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। সোমবার সাজা ঘোষণা হয়।