কেওড়াতলা মহাশ্মশানের বৈদ্যুতিক চুল্লি থেকে দূষণের অভিযোগে উত্তাল এলাকা

কেওড়াতলা মহাশ্মশানের বৈদ্যুতিক চুল্লি থেকে দূষণ ছড়াচ্ছে। এই অভিযোগে শ্মশানের সাব-রেজিস্ট্রারের অফিসে বিক্ষোভ দেখালেন টালিগঞ্জ রোডের বাসিন্দারা। তাঁদের অভিযোগ, চুল্লির দূষণ নিয়ন্ত্রক যন্ত্র থেকে আগুনের ফুলকি বাইরে বেরিয়ে আসছে। ছড়িয়ে পড়ছে লোকালয়ে। বারবার জানানো সত্ত্বেও, দূষণ রোধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা।

Updated By: Nov 20, 2013, 11:27 AM IST

কেওড়াতলা মহাশ্মশানের বৈদ্যুতিক চুল্লি থেকে দূষণ ছড়াচ্ছে। এই অভিযোগে শ্মশানের সাব-রেজিস্ট্রারের অফিসে বিক্ষোভ দেখালেন টালিগঞ্জ রোডের বাসিন্দারা। তাঁদের অভিযোগ, চুল্লির দূষণ নিয়ন্ত্রক যন্ত্র থেকে আগুনের ফুলকি বাইরে বেরিয়ে আসছে। ছড়িয়ে পড়ছে লোকালয়ে। বারবার জানানো সত্ত্বেও, দূষণ রোধে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেছেন তাঁরা।
কেওড়াতলা মহাশ্মশানে শব দাহের জন্য মোট ছটি বৈদ্যুতিক চুল্লি রয়েছে। টালিগঞ্জ রোড লাগোয়া ঝুপড়িবাসীদের অভিযোগ, দুটি চুল্লির দূষণ নিয়ন্ত্রক যন্ত্র থেকে প্রায়ই আগুনের ফুলকি বাইরে বেরিয়ে আসছে। সেই ছাই ছড়িয়ে পড়ছে আশপাশের লোকালয়ে।  এমনকি ঘরের ভিতর খাবারদাবারও নষ্ট করে দিচ্ছে ওই ছাই। 
 
ঘটনার প্রতিবাদে স্থানীয় বাসিন্দারা মঙ্গলবার রাত নটা নাগাদ শ্মশানের সাব-রেজিস্ট্রারের ঘরে ঢুকে বিক্ষোভ দেখান। গণ্ডগোল শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই ঘটনাস্থলে পৌঁছে যায় পুলিস। চলে আসেন ৮৮ নম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেস কাউন্সিলর মালা রায়ও।
কাউন্সিলর ও স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করলেও, চুল্লি রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকা কর্মীরা তা মানতে নারাজ। পরে অবশ্য বিক্ষোভের মুখে পিছু হটেন এই আধিকারিক। সব কিছু খতিয়ে দেখে দ্রুত সমস্যা মেটানোর আশ্বাস  দিয়েছেন তিনি।

.