গণভোটে প্রেসিডেন্সির পরিচালন ব্যবস্থার ওপর অনাস্থা
প্রেসিডেন্সির পরিচালন ব্যবস্থার ওপর অনাস্থা দেখাল বিশ্ববিদ্যালেয় সিংহভাগ ছাত্রছাত্রীর উপাচার্য অনুরাধা লোহিয়ার পরিচালনা নিয়েও উঠল প্রশ্ন। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের গণভোটের ফল প্রকাশিত হয়। সেখানেই নিজেদের এই মনোভাব প্রকাশ করে ছাত্রছাত্রীরা। যদিও গণভোটে প্রশ্নের মধ্যে কোথাও উপাচার্যের পদত্যাগ করা উচিত্ কিনা সোই সংক্রান্ত কোমও মতামতজানতে চায়নি উদ্যোক্তারা।
ওয়েব ডেস্ক: প্রেসিডেন্সির পরিচালন ব্যবস্থার ওপর অনাস্থা দেখাল বিশ্ববিদ্যালেয় সিংহভাগ ছাত্রছাত্রীর উপাচার্য অনুরাধা লোহিয়ার পরিচালনা নিয়েও উঠল প্রশ্ন। বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের গণভোটের ফল প্রকাশিত হয়। সেখানেই নিজেদের এই মনোভাব প্রকাশ করে ছাত্রছাত্রীরা। যদিও গণভোটে প্রশ্নের মধ্যে কোথাও উপাচার্যের পদত্যাগ করা উচিত্ কিনা সোই সংক্রান্ত কোমও মতামতজানতে চায়নি উদ্যোক্তারা।
উপাচার্যের পদত্যাগ করা উচিত। এই দাবিতে উত্তাল প্রেসিডেন্সির একাংশের ছাত্রছাত্রীরা ২ দিন ধরে উপাচার্যকেঘেরাও করে রাখেরকিন্তু এই আন্দোলনের প্রতি প্রেসিডেন্সির অধিকাংশ ছাত্রছাত্রীর সায় আছে কীনা সেই প্রশ্ন ওঠেরএর পরেই মঙ্গল ও বুধবার গণভোটের আয়োজন করে ছাত্রছাত্রীরা। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয় সেই গণভোটে কোথাও উপাচার্যের পদত্যাগ সংক্রান্ত একটি প্রশ্নও ছিলনা। কী ছিল সেই সব প্রশ্ন যেখানে প্রসিডেন্সির সাড়ে ২৩০০ ছাত্রছাত্রীর মধ্য প্রায় ১৮০০ নিজেদের মতামত ব্যক্ত করে? অর্থাত্ যে পদ্ধতিতে এই মুহূর্তে প্রেসিডেন্সি চলছে তারওপর পুরেপুরি অনাস্থা জ্ঞাপন করেছে অধিকাংশ ছাত্রছাত্রী। প্রকাশ করেছে তাদের ক্ষোভ যা কর্তৃপক্ষের কাছে নিঃসন্দেহে অশনি সঙ্কেত। কর্তৃপক্ষ অবশ্য গণভোটের স্বচ্ছতা নিয়ে ও আইনভিত্তি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।তবে এতকিছুর পরেও ছাত্রছাত্রাদের প্রতি এই প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে কেন তারা উপাচার্যের প্রঙ্গে মত যাচাই করল না যা নিয়ে এত বড় আন্দোলন হয়ে গেল?