বিদ্যুতের লাগাতার দাম বৃদ্ধিতে জেরবার কলকাতাবাসী
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলেছে বিদ্যুতের মাশুল। এবছরের এপ্রিল এবং মে মাসে ইউনিট পিছু মোট ৭৪ পয়সা দাম বাড়িয়েছে সিইএসসি। সংস্থার বক্তব্য, জ্বালানির দাম বাড়ায় বেড়েছে উত্পাদন খরচ। তাই বাধ্য হয়েই নিতে হয়েছে দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত। যদিও তার মাশুল গুনতে হচ্ছে গ্রাহকদেরই।
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়ে চলেছে বিদ্যুতের মাশুল। এবছরের এপ্রিল এবং মে মাসে ইউনিট পিছু মোট ৭৪ পয়সা দাম বাড়িয়েছে সিইএসসি। সংস্থার বক্তব্য, জ্বালানির দাম বাড়ায় বেড়েছে উত্পাদন খরচ। তাই বাধ্য হয়েই নিতে হয়েছে দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত। যদিও তার মাশুল গুনতে হচ্ছে গ্রাহকদেরই।
জ্বালানীর দাম বেড়ে যাওয়ায় চলতি বছরের মার্চ মাসে বিদ্যুতের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল সিইএসসি কর্তৃপক্ষ। পয়লা এপ্রিল থেকে বিদ্যুতের দাম ইউনিট পিছু ৫ টাকা ১৯ পয়সা থেকে বাড়িয়ে, করা হয়েছিল ৫ টাকা ৮৮ পয়সা। অর্থাত্ একলাফে ১৩ শতাংশ বৃদ্ধি। সিইএসসির দাবি ছিল এর ফলে চলতি আর্থিক বছরে ৫৫২ কোটি টাকা বাড়তি উপার্জন হবে তাদের। এর পরে ফের মে মাসে ইউনিট পিছু ১৫ পয়সা দাম বাড়ায় সিইএসসি। ফলে বর্তমানে গ্রাহকদের প্রতি ইউনিটের জন্য দিতে হচ্ছে ৬ টাকা ৩ পয়সা। সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, মান্থলি ভ্যারিয়েবল কস্ট অ্যাডজাস্টমেন্ট পদ্ধতিতেই দাম বাড়িয়েছে সিইএসসি।
সিইএসসির লাগাতার মাশুল বৃদ্ধিতে ইতিমধ্যেই জেরবার কলকাতাবাসী। এর ওপর দ্বিতীয় পর্যায়ে দাম বাড়ানোয় সিইএসসির লাভের অঙ্ক আরও বাড়বে।
অন্যদিকে বিদ্যুত্ খাতে বাড়তি খরচের জোগান দিতে রীতিমতো চাপের মুখে পড়ছেন গ্রাহকরা।