প্রথমাতেই কল্লোলিনী তিলোত্তমা জুড়ে গিয়েছে মায়ের আঁচলে
ঠাকুরদালান পুজোর গন্ধে মাখামাখি।জ্বলে উঠল দীপ। দেবীর চোখ দুটি যেন আজ আরও বেশি জাগ্রত। সাবেক প্রতিমায় প্রাণ প্রতিষ্ঠা হল।না, ষষ্ঠী নয়, প্রথমাতেই কল্লোলিনী তিলোত্তমা জুড়ে গিয়েছে মায়ের আঁচলে। ধূপ, ধুনো আর কাঁসরে গমগম করছে কাশী বোস লেন। ঠাকুরদালানে ভিড় করে এসেছে আট থেকে আশি। নতুন জামার আনকোরা গন্ধ বহুদূর থেকে ভেসে আসছে।
ওয়েব ডেস্ক: ঠাকুরদালান পুজোর গন্ধে মাখামাখি।জ্বলে উঠল দীপ। দেবীর চোখ দুটি যেন আজ আরও বেশি জাগ্রত। সাবেক প্রতিমায় প্রাণ প্রতিষ্ঠা হল।না, ষষ্ঠী নয়, প্রথমাতেই কল্লোলিনী তিলোত্তমা জুড়ে গিয়েছে মায়ের আঁচলে। ধূপ, ধুনো আর কাঁসরে গমগম করছে কাশী বোস লেন। ঠাকুরদালানে ভিড় করে এসেছে আট থেকে আশি। নতুন জামার আনকোরা গন্ধ বহুদূর থেকে ভেসে আসছে।
আরও পড়ুন ভারত বনাম নিউজিল্যান্ড টেস্টে একের পর এক পাঞ্চ লাইন বীরুর!
যে প্রদীপ জ্বলে উঠেছে প্রথমায়, মায়ের বিসর্জন পর্যন্ত নিভবে না সে দীপ। চণ্ডীপাঠ, চৌষট্টি যোগিণীর পুজো, মা দুর্গার সহস্রনামে পুজো তো আছেই, আছে উপাচারের ঘনঘটা। নবমীতে হোম, ছাপ্পান্ন ভোগ তো হবেই। এগারোজন পুরোহিত নিত্য পুজোয় ব্যস্ত থাকবেন।তুলির শেষ টানে অন্য মণ্ডপে যেখানে প্রস্তুতি চূড়ান্ত করতে তত্পরতা, কাশী বোস লেন তখন ঢুকে পড়েছে পুজোর ভরপুর আবহে। কচিকাঁচা থেকে আবালবৃদ্ধবনিতা গা ভাসিয়ে দিয়েছে বাঙালির শ্রেষ্ঠ উত্সবে।