আবেগের পাল্লায় হার "পাল্টা" মিছিলের

মিছিল পাল্টা মিছিলে ফের সরগরম রাজ্য রাজনীতি। যাদবপুর কাণ্ডে বামেদের মিছিলকে টেক্কা দিতে দুদিন মিছিল করতে হল তৃণমূলকে। এমনকি, সংগঠিতভাবে পথে নামতে হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। কিন্তু তারপরও কি টেক্কা দেওয়া বামেদের মিছিলকে? জপ্লনা কিন্তু তুঙ্গে।

Updated By: Mar 3, 2012, 09:29 PM IST

মিছিল পাল্টা মিছিলে ফের সরগরম রাজ্য রাজনীতি। যাদবপুর কাণ্ডে বামেদের মিছিলকে টেক্কা দিতে দুদিন মিছিল করতে হল তৃণমূলকে। এমনকি, সংগঠিতভাবে পথে নামতে হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেও। কিন্তু তারপরও কি টেক্কা দেওয়া বামেদের মিছিলকে? জপ্লনা কিন্তু তুঙ্গে।

বিরোধীনেত্রী হিসাবে বহুবার পাল্টা মিছিল করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এমনকি, নিবাচনী প্রচারেও পাল্টা মিছিল সমাবেশ ছিল তাঁর অন্যতম হাতিয়ার। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার পরও সেই পাল্টা মিছিলে নামতে হল তাঁকে। ধর্মঘটের  দিন গাঙ্গুলিবাগানে ভাঙচুর করা হয়েছিল সিপিআইএমের কার্যালয়। অভিযুক্তরা সকলেই তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী। প্রতিবাদে পরের দিনই মিছিলে পা মিলিয়েছিলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। জনপ্লাবনের চেহারা নেয় সেই মিছিল। পয়লা মার্চ প্রথম পাল্টা মিছিল করে তৃণমূল কংগ্রেস। কিন্তু তা বামেদের মিছিলের সঙ্গে কোনও তুলনাতেই আসেনি। জনসমর্থন প্রমাণে শেষ পর্যন্ত আসরে নামলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
কেন এই মিছিল? স্লোগানে, ফেস্টুনে উঠে এসেছে, চড়া সুরে সিপিআইএমের বিরোধিতা। আক্রমণের লক্ষ্যবস্তু থেকে বাদ যায়নি সংবাদমাধ্যমও। তবে সব কিছুকে ছাপিয়ে বারবারই তুল্যমূল্য আলোচনায় উঠে এসেছে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে বামেদের মিছিল।
 
শনিবারের মিছিলও শুরু হয়েছিল গাঙ্গুলিবাগান থেকে। এইট-বি বাসস্ট্যান্ডে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে মিছিল শেষ হয় গড়িয়াহাটে। তবে মিছিল শুরুর কিছুক্ষণের মধ্যেই জেলাগুলি আসা প্রচুর তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীকে দেখা যায় ফিরতি পথে হাঁটতে।  বামেদের দাবি, তাদের মিছিল ছিল অনেক বড়। তৃণমূলের দাবি তাদের মিছিল হারিয়ে দিয়েছে বামেদের।
কিন্তু এরই মধ্যে উঠে এসেছে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গ, কেন এই মিছিল।

.