রাজ্যে সংখ্যালঘু উন্নয়নের করুণ চিত্র সামনে এলো
মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পাখির চোখ সংখ্যালঘু উন্নয়ন। সে জন্য সংখ্যালঘু দফতর নিজের হাতেই রেখেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু রাজ্যে সংখ্যালঘু উন্নয়নের করুণ চিত্র সামনে এলো। ২০১০ সালে বামফ্রন্টের মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত হয় ৯০০টি বেসরকারি মাদ্রাসার অনুমোদন দেওয়া হবে।এর মধ্যে ৪৯৪টির অনুমোদন দেয় বামফ্রন্ট সরকার।
--------------------------------------------------------------------
মুখ্যমন্ত্রীর কাছে পাখির চোখ সংখ্যালঘু উন্নয়ন। সে জন্য সংখ্যালঘু দফতর নিজের হাতেই রেখেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কিন্তু রাজ্যে সংখ্যালঘু উন্নয়নের করুণ চিত্র সামনে এলো। ২০১০ সালে বামফ্রন্টের মন্ত্রিসভায় সিদ্ধান্ত হয় ৯০০টি বেসরকারি মাদ্রাসার অনুমোদন দেওয়া হবে।এর মধ্যে ৪৯৪টির অনুমোদন দেয় বামফ্রন্ট সরকার।
গত তিন বছরে বাকিগুলির অনুমোদন দেয়নি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকার। মাদ্রাসার অনুমোদন তো দূরের কথা, এমনকি মাদ্রাসাগুলির উন্নয়নের জন্য কোনও উদ্যোগ নেয়নি রাজ্য। তবে এ ক্ষেত্রে কোষাগারে টানের অজুহাত খাটবে না। কারণ, সর্বশিক্ষা অভিযানের খাতে পাঠানো টাকা তিন বছর ধরে পড়ে রয়েছে রাজ্যের সংখ্যালঘু উন্নয়ন দফতরে।
বেসরকারি মাদ্রাসাগুলিকে অনুমোদন দেয় রাজ্য। রাজ্য ও কেন্দ্রের অনুদানের টাকায় মাদ্রাসাগুলি চলে। কিন্তু বাকি ৪০৫টি মাদ্রাসার অনুমোদনের জন্য কোনও চেষ্টা করেনি তৃণমূল সরকার। ফলে ওই মাদ্রাসাগুলির এক লক্ষ আশি হাজার ছাত্রছাত্রীর ভবিষ্যত অন্ধকারেই। বিপাকে পড়েছেন এই মাদ্রাসার শিক্ষকরাও। অভিযোগ বিরোধীদের।