বিবেকানন্দ মহিলা কলেজে উপাচার্য নিগ্রহের ঘটনায় সাসপেন্ড ওয়াহিদা খাতুন ও টিঙ্কু দাস
বেহালা বিবেকানন্দ কলেজের ঘটনায় শেষমেষ ব্যবস্থা নিল তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। দুবছরের জন্য সাসপেন্ড করা হল ওয়াহিদা খাতুন আর টিঙ্কু দাসকে। কিন্তু, বিরোধীদের পাশাপাশি শিক্ষামহলেরও একাংশের প্রশ্ন, ব্যবস্থা নিতে কেন দুদিন সময় লেগে গেল?
ওয়েব ডেস্ক: বেহালা বিবেকানন্দ কলেজের ঘটনায় শেষমেষ ব্যবস্থা নিল তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। দুবছরের জন্য সাসপেন্ড করা হল ওয়াহিদা খাতুন আর টিঙ্কু দাসকে। কিন্তু, বিরোধীদের পাশাপাশি শিক্ষামহলেরও একাংশের প্রশ্ন, ব্যবস্থা নিতে কেন দুদিন সময় লেগে গেল?
রাজ্যে আবারও শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য। বেহালা বিবেকানন্দ মহিলা কলেজে ছাত্রী বিক্ষোভ। আর তাতেও জড়াল শাসকদলের ছাত্র সংগঠনের নাম। কলেজের গেটে উঠে প্রিন্সিপালের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ তোলা ওয়াহিদা খাতুন বা উপাচার্যকে ধাক্কা দিতে থাকা টিঙ্কু দাস। বুধবারই TMCP-র দুই নেত্রীকে চিহ্নিত করা হয়েছে। শেষমেষ তাদের দুবছরের জন্য সাসপেন্ড করল TMCP।
কিন্তু, সেটাও চিহ্নিত করারও একদিন পর। কেন এত সময় লাগল ব্যবস্থা নিতে? প্রশ্নটা তুলছেন বিরোধী থেকে শিক্ষামহলের একাংশ। গোটা ঘটনা নিয়ে অবশ্য তৃণমূলের মহাসচিব শব্দ খরচে নারাজ।
দলের মহাসচিব কিছু না বললেও ঘটনায় যে দলের বিড়ম্বনা বেড়েছে তা মেনে নিয়েছেন স্থানীয় তৃণমূল কাউন্সিলর এবং ১৪ নম্বর বরোর চেয়ারম্যান মানিক চট্টোপাধ্যায়। বিবেকানন্দ মহিলা কলেজে ছাত্রী বিক্ষোভের পরিপ্রেক্ষিতে শুক্রবারই বৈঠকে বসছে গভর্নিং কমিটি।