শিক্ষক দিবসে অনশনে শিক্ষকরা
ছাত্রছাত্রীদের ভালবাসায় নয়। অনশন আর অবস্থান বিক্ষোভের মধ্যে দিয়ে ৫ সেপ্টেম্বর পালন করলেন শিক্ষকরা। সন্তানতুল্য যে সব ছেলে মেয়েদের তাঁরা পড়ান, তাঁদের হাতে যেন আর লাঞ্ছিত হতে না হয়। এই আবেদন সামনে রেখে শিক্ষায় নৈরাজ্য বন্ধের দাবি জানালেন ওয়েবকুটার সদস্যরা।
ছাত্রছাত্রীদের ভালবাসায় নয়। অনশন আর অবস্থান বিক্ষোভের মধ্যে দিয়ে ৫ সেপ্টেম্বর পালন করলেন শিক্ষকরা। সন্তানতুল্য যে সব ছেলে মেয়েদের তাঁরা পড়ান, তাঁদের হাতে যেন আর লাঞ্ছিত হতে না হয়। এই আবেদন সামনে রেখে শিক্ষায় নৈরাজ্য বন্ধের দাবি জানালেন ওয়েবকুটার সদস্যরা।
৫ সেপ্টেম্বর। ক্যালেন্ডারের নিয়ম মেনে দিনটা খুবই স্পেশাল। পায়ে হাত দিয়ে অজস্র প্রণাম। ক্লাসরুমে ডায়াসের ওপর রাখা টেবিলে একগুচ্ছ ফুল। সঙ্গে চকোলেট, পেন। এমনটাই তো হয়ে থাকে সাধারণত। কিন্তু এবার ব্যতিক্রম। এবার অনশনে শিক্ষকরা। শিক্ষক দিবসের দিন এভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করলেন রাজ্যের শিক্ষক অধ্যাপকদের একটা বড় অংশ। তাঁদের কথা থেকে যা বেরিয়ে এল, তা যতটা না ক্ষোভ, তার চেয়ে বেশি অভিমান।
জামা টেনে, কলার ধরে এক শিক্ষককে পেটানো হচ্ছে। রায়গঞ্জ ইউনিভার্সিটি কলেজের এই ছবি লজ্জার দগদগে অভিজ্ঞান হয়ে এখনও আমাদের স্মৃতিতে টাটকা। কলেজ স্কোয়্যারের অবস্থান বিক্ষোভে হাজির ছিলেন সেই মাস্টারমশাইও।
কর্কট রোগ যে শিক্ষাঙ্গনে থাবা বসিয়েছে, তা স্বীকার করে নিয়েছেন আরও অনেকেই। নৈরাজ্যের বাড়বাড়ন্তের জন্য প্রশাসনের ভূমিকাকে কাঠগড়ায় তুলেছেন শিক্ষকদের একটা বড় অংশ।