আন্দোলনের পথে শিক্ষকরা
চাকরি হারানোর আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন তিরিশ হাজার শিক্ষক। এঁরা সকলেই বৃত্তিমূলক শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত। চার মাস বেতন বন্ধ। বন্ধ সরকারের সঙ্গে আলোচনার সমস্ত দরজাও। সব দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এবার আন্দোলনের পথে শিক্ষকরা।
চাকরি হারানোর আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন তিরিশ হাজার শিক্ষক। এঁরা সকলেই বৃত্তিমূলক শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত। চার মাস বেতন বন্ধ। বন্ধ সরকারের সঙ্গে আলোচনার সমস্ত দরজাও। সব দরজা বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এবার আন্দোলনের পথে শিক্ষকরা।
প্রথাগত শিক্ষার পাশাপাশি বৃত্তিমূলক শিক্ষার ওপরে গুরুত্ব দিয়েছিল বামফ্রন্ট সরকার। লক্ষ্য ছিল, কারিগরী শিক্ষাতেও শিক্ষিত করে তোলা ছাত্রছাত্রীদের। তিন হাজারেরও বেশি স্কুলে চালু হয়েছিল বৃত্তিমূলক শিক্ষা। যুক্ত ছিলেন প্রায় তিরিশ হাজার শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মী। রাজ্যের পট পরিবর্তনের পর বদলেছে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গী। তিরিশ হাজার শিক্ষক তাঁদের চাকরি যাওয়ার আশঙ্কায় দিন কাটাচ্ছেন। কেন এই আশঙ্কা? শিক্ষকদের অভিযোগ, চার মাসের বেশি সময় ধরে বেতন পাচ্ছেন না তাঁরা। কীভাবে সংসার চলবে জানেন না কেউই। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি পাঠিয়েছেন তাঁরা। উত্তর আসেনি। য়োগাযোগের চেষ্টা করেছেন শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গেও। লাভ হয়নি। তাই এবার তিরিশ হাজার শিক্ষক সরাসরি আন্দোলনের পথে।