টেটকাণ্ডে শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ, বাতিলের দাবিতে রাজ্যপালের দ্বারস্থ পরীক্ষার্থীরা

টেটকাণ্ডে শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে আজও বিক্ষোভ।  পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখাল বিজেপির যুব মোর্চা। করুণাময়ী থেকে মিছিল করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসের সামনে পৌছয় বিজেপির যুব সংগঠন। ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করলে তাদের বাধা দেয় পুলিস। দুপক্ষে ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায়। ঢুকতে না পেরে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসের সামনেই শুয়ে পড়ে যুব মোর্চার সদস্যরা। শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগের পাশাপাশি টেটকাণ্ডে সিবিআই তদন্তেরও দাবি তোলে যুব মোর্চা।

Updated By: Oct 13, 2015, 06:28 PM IST

ওয়েব ডেস্ক: টেটকাণ্ডে শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে আজও বিক্ষোভ।  পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসের সামনে বিক্ষোভ দেখাল বিজেপির যুব মোর্চা। করুণাময়ী থেকে মিছিল করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসের সামনে পৌছয় বিজেপির যুব সংগঠন। ভিতরে ঢোকার চেষ্টা করলে তাদের বাধা দেয় পুলিস। দুপক্ষে ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায়। ঢুকতে না পেরে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অফিসের সামনেই শুয়ে পড়ে যুব মোর্চার সদস্যরা। শিক্ষামন্ত্রীর পদত্যাগের পাশাপাশি টেটকাণ্ডে সিবিআই তদন্তেরও দাবি তোলে যুব মোর্চা।

টেট প্রশ্নফাঁস নিয়ে একাধিক অভিযোগ জমা পড়েছে রাজভবনে। এই পরিস্থিতিতেই রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠক করলেন শিক্ষামন্ত্রী। আজ সকালে রাজভবনে যান তিনি। দুজনের মধ্যে প্রায় একঘণ্টা বৈঠক হয়। টেট প্রশ্নফাঁসে সিবিআই তদন্তের দাবিতে ইতিমধ্যেই রাজ্যপালের দ্বারস্থ হয়েছে বিজেপি। আজ রাজভবনে যায় রাজভবনে যায় ছাত্র সংগঠন, DLED স্টুডেন্টস ফোরাম। তাদের দাবি, পরীক্ষা শুরুর আগেই যেভাবে টেটের প্রশ্নপত্র হোয়াটস অ্যাপে ছড়িয়ে পড়েছে তা নানা প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে। পরীক্ষা পদ্ধতির স্বচ্ছতা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। এজন্য ঘটনার সিবিআই তদন্তের দাবি জানিয়েছে তারা।

টেট প্রশ্নফাঁসের পর কেটে গিয়েছে দুদিন। এখনও হাত গুটিয়ে রাজ্য সরকার। পরীক্ষা বাতিলের দাবিতে আজও জেলায় জেলায় বিক্ষোভ বিরোধী দলগুলির। রবিবার ছাত্রছাত্রীরা হলে ঢোকার অনেক আগেই হোয়াটস অ্যাপের মাধ্যমে বেরিয়ে যায় প্রশ্নপত্র। সেই প্রশ্নপত্র নিয়ে পর্ষদ সভাপতির কাছে গিয়েও দেখা পায়নি চব্বিশ ঘণ্টা। পরীক্ষা শেষের পর পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে প্রমাণ হয়, ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্র ও আসল প্রশ্ন হুবহু এক। তারপরেই বিষয়টি সামনে আনে চব্বিশ ঘণ্টা। কিন্তু, প্রশ্নফাঁসের কথা প্রমাণ হওয়ার পরেও, বিষয়টি এড়িয়ে যান শিক্ষামন্ত্রী।

.