বৃষ্টি থেকে রেহাই, তবে শহরের কিছু অংশে এখনও জমে জল
বৃষ্টি থেমেছে, মেঘ কাটিয়ে উঁকি দিয়েছে সূয্যিমামাও। কিন্তু, জমা জলের দুর্ভোগ কাটেনি দক্ষিণ কলকাতার কালিকাপুর, বেহালা, হোসেনপুরের বাসিন্দাদের। নিম্নচাপ কেটে যাওয়ার চব্বিশ ঘণ্টা পরও গোড়ালি ছাপানো জল পেরিয়ে স্কুল, কলেজ অফিসে যাতায়াত। কাউন্সিলরকে জানিয়েও ফল হয়নি, ক্ষোভে ফুঁসছেন কালিকাপুরের মানুষ।
বৃষ্টি থেমেছে, মেঘ কাটিয়ে উঁকি দিয়েছে সূয্যিমামাও। কিন্তু, জমা জলের দুর্ভোগ কাটেনি দক্ষিণ কলকাতার কালিকাপুর, বেহালা, হোসেনপুরের বাসিন্দাদের। নিম্নচাপ কেটে যাওয়ার চব্বিশ ঘণ্টা পরও গোড়ালি ছাপানো জল পেরিয়ে স্কুল, কলেজ অফিসে যাতায়াত। কাউন্সিলরকে জানিয়েও ফল হয়নি, ক্ষোভে ফুঁসছেন কালিকাপুরের মানুষ।
একটানা বৃষ্টির হাত থেকে আপাতত স্বস্তি পেয়েছে দক্ষিণবঙ্গবাসী। ঝাড়খণ্ড থেকে আরও কিছুটা সরে মধ্যপ্রদেশের উপর অবস্থান করছে নিম্নচাপ। এর কোন প্রভাব না থাকলেও মৌসুমী অক্ষরেখার কারনে দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই হালকা বৃ্ষ্টির সম্ভবনা।
(ছবিটি পাঠিয়েছেন পূজা চ্যাটার্জি)
রবিবারের পর বৃহস্পতিবার রোদের মুখ দেখলেন শহরবাসী। যদিও আবহাওয়া দফতরের
পূর্বাভাস অনুযায়ী কখনও কখনও হাল্কা বৃষ্টি চলছে।
তবে বৃষ্টির হাত থেকে রেহাই মিললেও শহরতলীর বেশ কিছু অংশে এখনও জমে জল।
মেয়রের বাড়ির পাশের পাড়া রবীন্দ্রনগর, বিজিপ্রেস অঞ্চলে এখনও হাঁটু সমান
জল। গৃহবন্দি শতাধিক পরিবার। পুর পরিষেবা একেবারেই নেই বলে অভিযোগ।
(ছবিটি রবীন্দ্রনগরের, ওয়ার্ড নং ১২৯, কাউন্সিলেরর নাম-সংহিতা দাস, ছবিটি পাঠিয়েছেন আমাদের এক পাঠক)