ফাঁকিতে জরিমানা, উন্নতিতে পুরস্কার, নয়া বিল রাজ্যের
সঠিক সময়ে কাজ না করলে পড়তে হবে জরিমানার মুখে। আবার বাড়তি উদ্যোগ নিয়ে সময়ের আগে কাজ শেষ করলে সরকারি কর্মচারীদের মিলবে পুরস্কারও। সোমবার বিধানসভায় পাশ হল ওয়েস্টবেঙ্গল রাইটস টু পাবলিক সার্ভিস বিলটি। সরকারের আনা এই বিলে সমর্থন জানিয়েছেন বামেরাও। সরকারি কর্মচারীদের একাংশের কাজ নিয়ে অভিযোগ দীর্ঘদিনের। লালফিতের গেরোয় আটকে থাকে বহু ফাইল। হয়রানি, ঘুষ এসব তো আছেই। প্রচলিত প্রবাদই হল সরকারি কর্মচারি মানেই আসি যাই মাইনে পাই। এবার একেবারে আইন এনে সরকারি কর্মচারীদের কাজে ফেরাতে উদ্যোগী হল রাজ্য সরকার। সোমবার বিধানসবায় পাশ হয় ওয়েস্টবেঙ্গল রাইটস টু পাবলিক সার্ভিস বিলটি।
সঠিক সময়ে কাজ না করলে পড়তে হবে জরিমানার মুখে। আবার বাড়তি উদ্যোগ নিয়ে সময়ের আগে কাজ শেষ করলে সরকারি কর্মচারীদের মিলবে পুরস্কারও। সোমবার বিধানসভায় পাশ হল ওয়েস্টবেঙ্গল রাইটস টু পাবলিক সার্ভিস বিলটি। সরকারের আনা এই বিলে সমর্থন জানিয়েছেন বামেরাও। সরকারি কর্মচারীদের একাংশের কাজ নিয়ে অভিযোগ দীর্ঘদিনের। লালফিতের গেরোয় আটকে থাকে বহু ফাইল। হয়রানি, ঘুষ এসব তো আছেই। প্রচলিত প্রবাদই হল সরকারি কর্মচারি মানেই আসি যাই মাইনে পাই। এবার একেবারে আইন এনে সরকারি কর্মচারীদের কাজে ফেরাতে উদ্যোগী হল রাজ্য সরকার। সোমবার বিধানসবায় পাশ হয় ওয়েস্টবেঙ্গল রাইটস টু পাবলিক সার্ভিস বিলটি।
মূলকথা কী? নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে না পারলে এবং গাফিলতি প্রমাণ হলে জরিমানা দিতে হবে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীকে। আবার কোনও সরকারী কর্মচারী বাড়তি উদ্যোগ নিয়ে তাঁর দায়িত্ব পালন করলে পাবেন আর্থিক পুরস্কার।
কীভাবে তা সম্ভব হবে? ধরা যাক, কোনও ব্যক্তি অভিযোগ করলেন তাঁর ফাইল দিনের পর দিন আটকে রয়েছে। তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর কাছে কারণ জানতে চাওয়া হবে। ৬০ দিনের মধ্যে জবাব দিতে হবে তাঁকে। জবাব যথাযোগ্য না হলে পেতে হবে শাস্তি। কী সেই শাস্তি?
বিলে বলা হয়েছে ন্যূনতম আড়াইশো টাকা থেকে একহাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা। একই ব্যক্তির বিরুদ্ধে একাধিকবার অভিযোগ উঠলে বাড়বে শাস্তি। কারা দেখবেন? আপাতত ক্রেতাসুরক্ষা দফতরের হাতেই থাকছে এর ভার। পরবর্তী ক্ষেত্রে কমিশন গঠন করে এর পরিধিকে আরও বিস্তৃত করা হবে। সরকারের আনা এই প্রস্তাকে সমর্থন জানিয়েছেন বামেরাও।