অভিযোগ প্রমাণিত হলে জেলে যাবেন, চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বললেন ঋতব্রত
অবশেষে মুখ খুললেন এসএফআইয়ের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়। চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে বললেন, মঙ্গলবার যোজনা কমিশনের দফতরের সামনে রাজ্যের কোনও মন্ত্রীর উপর হামলায় যুক্ত প্রমাণ করতে পারলে তিনি হাসতে হাসতে জেলে যাবেন। ঋতব্রতর পাল্টা দাবি, সুদীপ্ত গুপ্তের মৃত্যুর ঘটনা থেকে নজর ঘোরাতেই এই কৌশল নিয়েছে রাজ্যের শাসকদল।
অবশেষে মুখ খুললেন এসএফআইয়ের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়। চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে বললেন, মঙ্গলবার যোজনা কমিশনের দফতরের সামনে রাজ্যের কোনও মন্ত্রীর উপর হামলায় যুক্ত প্রমাণ করতে পারলে তিনি হাসতে হাসতে জেলে যাবেন। ঋতব্রতর পাল্টা দাবি, সুদীপ্ত গুপ্তের মৃত্যুর ঘটনা থেকে নজর ঘোরাতেই এই কৌশল নিয়েছে রাজ্যের শাসকদল।
মঙ্গলবার যোজনা কমিশনের দফতরের সামনে বিক্ষোভের মুখে পড়েন মুখ্যমন্ত্রী সহ রাজ্যের চার মন্ত্রী। বিক্ষোভাকারীদের হাতে নিগৃহীত হন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র।
দিল্লিতে এইমসে ভর্তি অর্থমন্ত্রী। কলকাতায় ফিরে বেলভিউতে ভর্তি হয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এসএফআই-এর সাধারণ সম্পাদক ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়কে কাঠগড়ায় তুলেছে রাজ্যের শাসক দল।
বৃহস্পতিবারই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন এসএফআই-এর সাধারণ সম্পাদক। দাবি করেন বিক্ষোভে সামিল হলেও নিগ্রহের ঘটনায় এসএফআই জড়িত নয়।
দিল্লি পুলিস আগেই জানিয়েছে, তাঁদের অনুরোধ উপেক্ষা করে ভিআইপি গেট দিয়ে না ঢুকে এক নম্বর গেট দিয়ে ঢোকার সিদ্ধান্ত নেন মুখ্যমন্ত্রী। গাড়ি থেকে নেমে মুখ্যমন্ত্রী ও অন্য মন্ত্রীরা এগিয়ে যান বিক্ষোভকারীদের দিকে। তবে কি পরিকল্পনা করেই প্ররোচনা ছড়াতে চেয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী? প্রশ্নটা উঠছে।
ওই মৃত্যুর বিচার বিভাগীয় তদন্তের দাবিতে সরকারের বিরুদ্ধে তৈরি হওয়া ক্ষোভ থেকে মুখ ঘোরাতেই এই পরিকল্পনা বলে দাবি এসএফআই-এর সাধারণ সম্পাদকের।