বন্যেরা বনে সুন্দর! তাই 3D প্রযুক্তির সাহায্যে দর্শক টানছে এই সার্কাস!
আসুন দেখে নেওয়া যাক এই সার্কাসের অভিনব সেই থ্রিডি হলোগ্রাম শো-এর এক ঝলক...
নিজস্ব প্রতিবেদন: সার্কাসে বন্যপ্রাণী নিয়ে খালা দেখানো আগেই বন্ধ হয়েছে। কিন্তু ভয়ঙ্কর সমস্ত বন্য পশুদের সামনে থেকে নির্ভয়ে দেখার আনন্দ পেতেই তো সার্কাস-মুখী হতেন হাজার হাজার মানুষ। বর্তমানে বন্য পশুদের নিয়ে খেলা দেখানো বন্ধ হওয়ার পর সার্কাস তার আগের জৌলুশ আর আকর্ষণ অনেকটাই হারিয়েছে। কিন্তু সার্কাসে আগের সেই হারানো জৌলুশ ফিরিয়ে আনতে এ বার অভিনব উদ্যোগ নিয়েছে জার্মানির দীর্ঘদিনের বিখ্যাত সার্কাস ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত রনকল্লি (Circus Ronacalli)। বন্যপ্রাণিদের কাজে না লাগিয়ে তাদের থ্রিডি হলোগ্রাম ব্যবহার করে দর্শকদের মনোরঞ্জনের আয়োজন করেছে রনকল্লি সার্কাস।
সার্কাসের ইতিহাসে এই প্রথম রনকল্লি সার্কাস-ই থ্রিডি হলোগ্রাম ব্যবহার শুরু করল। রনকল্লি-এর জার্মান সিটি সঞ্চালক ম্যাক্স স্কতজারের মতে, পুরনো সার্কাস এখন একেবারেই অচল। তাই সার্কাসের আকর্ষণ বাড়াতে থ্রিডি প্রযুক্তি আর ওপটোমা ভিডিয়োর ব্যবহার করা জরুরি হয়ে পড়েছিল।
আরও পড়ুন: চলন্ত ট্রেনে পাবেন মাসাজ, অভিনব পদক্ষেপ ভারতীয় রেল-এর
রনকল্লি সার্কাসের এই যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত ও তার প্রয়োগ ইতিমধ্যেই দর্শকদের যথেষ্ট প্রশংসা কুড়িয়েছে। থ্রিডি প্রযুক্তি আর ওপটোমা ভিডিয়ো ব্যবহার করার ফলে শুধু তাবুতে গিয়েই নয়, বাড়িতে বসে অনলাইনেও রনকল্লি সার্কাসের সম্পূর্ণ বিনোদনের স্বাদ নেওয়া যাবে। আসুন দেখে নেওয়া যাক রনকল্লি সার্কাসের সেই থ্রিডি হলোগ্রাম শো-এর এক ঝলক...