নিজস্ব প্রতিবেদন: বাঙালির মা বলতেই নয়ন ঝুরে। মানে, চোখ ভিজে আসে। আসলে বাঙালি তো বরাবর একটু আবেগপ্রবণ। মা-কে নিয়ে তার আবেগের শেষ নেই। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আজ এই বছরের 'মাদার্স ডে' (Mother’s Day)। মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার দিনটি এখানে মাদার্স ডে হিসেবে পালিত হয়। দিনটি পুরোদস্তুর মায়েদের। মাকে তো আমরা সব সময় ভালোবাসি, রোজই শ্রদ্ধা করি। কিন্তু একালের মানুষ তবুও একটি দিনের কথা ভেবেছে, যেদিন মাকে বিশেষ করে মনে করার দিন, ভালবাসা জানানোর দিন, শ্রদ্ধা জানানোর দিন। আজও দিনটি সারা দেশে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হচ্ছে। 


আরও পড়ুন: এই সেলেব মায়েদের আত্মত্যাগেই নয়া তারকার আবির্ভাব হয়েছিল বলিউডে


মা-ই (MOTHER) তো আমাদের নিঃশর্ত ভাবে ভালবাসেন, পরিবারকে মমতা দিয়ে গড়ে তোলেন, সংসারের জন্য স্বার্থত্য়াগ করেন। একেবারে ছোটবেলায় মা-ই তো সন্তানকে শিক্ষা দেন, আচার-আচরণ (manners)শেখান, মানুষ করে তোলেন।  সেই কৃতজ্ঞতা প্রকাশের দিনও এটি।


আমেরিকাতেই (US) প্রথম এরকম একটি দিনের কথা ভাবা হয়েছিল। Anna Jarvis এমন একটি দিনের উদযাপন চেয়েছিলেন কারণ তাঁর মা তাঁর  কাছে মায়েদের জন্যই একটি বিশেষ দিনের কথা বলেছিলেন। কিন্তু পরে তাঁর মা মারা যান। এর তিন বছর পরে West Virginia-য় St. Andrew’s Methodist Church-য়ে প্রথম দিনটি Anna-র উদ্যোগে পালিত হয়। যদিও সেদিন সেখানে  Anna উপস্থিত ছিলেন না। কিন্তু মায়ের স্মৃতি কেন জরুরি, তার কী গুরুত্ব--এসব তিনি তাঁর পরিচিতদের মধ্যে ব্যাখ্যা করেছিলেন। সময়টা ১৯০৮ সাল। সেই হিসেবে মাদার্স ডে কিন্তু খুব নতুন কিছু না। তবে একেবারে পাকাপাকি ভাবে এদিনটি ১৯১২ সাল থেকেই নিয়মিত পালিত হতে থাকে। 


আরও পড়ুন: সব রকম সংকীর্ণতার নাগপাশ ছিন্ন করার গ্রীষ্মসাধনই তাঁর নিজস্ব 'বৈশাখ'