রূপান্তরকামী মেয়ের সঙ্গে কোনও ছেলেই সম্পর্ক করতে চায় না, অবসাদে আত্মহত্যার চেষ্টা
শরীরের রূপান্তর, মনের রূপান্তর, সমাজের কি রূপান্তর হয়েছে? রূপান্তর কে মেনে নিয়েছে সমাজ? আইনে বৈধতা, উন্নত সমাজে কি বৈধতা পেয়েছে রূপান্তর?
ওয়েব ডেস্ক: শরীরের রূপান্তর, মনের রূপান্তর, সমাজের কি রূপান্তর হয়েছে? রূপান্তর কে মেনে নিয়েছে সমাজ? আইনে বৈধতা, উন্নত সমাজে কি বৈধতা পেয়েছে রূপান্তর?
রূপান্তরকামী, তাই কোনও ছেলেই সম্পর্কে যেতে চায় না ক্ল্যায়রির সঙ্গে, কারণ তাঁর পুরুষাঙ্গ আছে। অবসাদে আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে চাইছেন ক্ল্যায়রি।
একজন রূপান্তরকামী যে এই ধরনের রূঢ় বাস্তবের সম্মুখীন হবেন, তা বর্তমান বিশ্বের আধুনিক ও উদার সমাজের কাছে নিন্দনীয় তো বটেই, তাঁর সঙ্গে এও প্রমাণ করে দেয়, কথায় উদারবাদ, চেতনার বিপ্লব ফুল্কির মত জেগে উঠলেও বাস্তব ও সামাজিক জীবনে তা আসলে জোনাকিই।
ভার্জিনিয়াতে জন্ম। ছোট বেলায় ছেলেদের শারীরিক গঠন নিয়েই জন্ম। বড় হয়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই পরিবর্তন আসে স্বভাবে, আচার আচরণেও। ক্ল্যায়রি রূপান্তরকামী হন। তাঁকে প্রথম দেখাতেই অনেকেই তাঁর প্রেমে পড়েছেন, কিন্তু যখনই তাঁর অতীত সম্পর্কে জানেন, তখন সম্পর্ক আর এগোয় না। একবার নয়, বারবারই এই অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছেন তিনি। অবসাদ থেকে আত্মহত্যার চেষ্টাও করেছেন।
বিবিসি এই রুপান্তরকামী ক্ল্যায়রিকে নিয়ে একটি তথ্য চিত্র বানিয়েছে, যেখানে জীবনের সমস্ত কঠিন বাস্তব ও অভিজ্ঞতার কথা অবলীলায় তুলে ধরেছেন ক্ল্যায়রি।