উড়ান এবং অবতরণের সময় বিমানের লাইট কেন ক্ষীণ করে দেওয়া হয়?
যাঁদের আকাশ পথে চলাচলের অভিজ্ঞতা আছে, তারা এই বিষয়টা নিয়ে নিশ্চয় অবগত, উড়ান এবং অবতরণ এই দুই সময়ই বিমানের ভিতরের আলো একেবারে মৃদু করে দেওয়া হয়। সারাক্ষণ লাইটের আলো তীব্র থাকলেও কেন এই দুই সময় আলো একেবারে মৃদু করে দেওয়া হয়, জানেন? এর পিছনে যে মূল কারণটি রয়েছে তা হল যাত্রী সুরক্ষা। এখন মনে প্রশ্ন আসতেই পারে, যাত্রী সুরক্ষার সঙ্গে লাইটের আলো কমিয়ে আনার সম্পর্ক কী? বিমানের পরিচারকেরা জানিয়েছেন, প্রথমত হঠাৎ কোনও দুর্ঘটনা ঘটে গেলে যদি বিমানের সব লাইট বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে আরও বিপদের সম্মুখীন হবেন যাত্রীরা। হঠাৎ করে সামনে অন্ধকারের বদলে যাত্রীরা যদি ক্ষীণ আলোতে থাকেন তাহলে তা তাঁদের চোখের পক্ষেও ভালো এবং এই ধরনের সমস্যার সময় অল্প আলোতে যাত্রীরা যাতে আপতকালীন দরজার লাইটে ভালো করে নজর রাখতে পারেন তাই এমনটা করা হয়। কারণ, ক্ষীণ আলোতে আরও স্পষ্ট দেখা যায় আপতকালীন দরজার লাইট।
ওয়েব ডেস্ক: যাঁদের আকাশ পথে চলাচলের অভিজ্ঞতা আছে, তারা এই বিষয়টা নিয়ে নিশ্চয় অবগত, উড়ান এবং অবতরণ এই দুই সময়ই বিমানের ভিতরের আলো একেবারে মৃদু করে দেওয়া হয়। সারাক্ষণ লাইটের আলো তীব্র থাকলেও কেন এই দুই সময় আলো একেবারে মৃদু করে দেওয়া হয়, জানেন? এর পিছনে যে মূল কারণটি রয়েছে তা হল যাত্রী সুরক্ষা। এখন মনে প্রশ্ন আসতেই পারে, যাত্রী সুরক্ষার সঙ্গে লাইটের আলো কমিয়ে আনার সম্পর্ক কী? বিমানের পরিচারকেরা জানিয়েছেন, প্রথমত হঠাৎ কোনও দুর্ঘটনা ঘটে গেলে যদি বিমানের সব লাইট বন্ধ হয়ে যায়, তাহলে আরও বিপদের সম্মুখীন হবেন যাত্রীরা। হঠাৎ করে সামনে অন্ধকারের বদলে যাত্রীরা যদি ক্ষীণ আলোতে থাকেন তাহলে তা তাঁদের চোখের পক্ষেও ভালো এবং এই ধরনের সমস্যার সময় অল্প আলোতে যাত্রীরা যাতে আপতকালীন দরজার লাইটে ভালো করে নজর রাখতে পারেন তাই এমনটা করা হয়। কারণ, ক্ষীণ আলোতে আরও স্পষ্ট দেখা যায় আপতকালীন দরজার লাইট।