গ্রেফতার এইমস-এর দুই চিকিত্সক
প্রশ্ন ফাঁসের জেরে শুক্রবার এইমস-এর দুই চিকিত্সককে গ্রেফতার করল দিল্লি পুলিস। সুপরিকল্পিতভাবে প্রবেশিকা পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করা হয়েছে বলে তদন্তে জানতে পেরেছে দিল্লি পুলিস। প্রাথমিক ভাবে সন্দেহের তালিকায় ১৫ জনের নাম থাকলেও, শেষ পর্যন্ত দুজনকে গ্রফতার করেছে তারা। কারচুপির ঘটনায় বাকিদের ভূমিকা জানতে তদন্ত চলছে। ফলে এই কাণ্ডে আগামিদিনে আরও গ্রেফতারি হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
প্রশ্ন ফাঁসের জেরে শুক্রবার এইমস-এর দুই চিকিত্সককে গ্রেফতার করল দিল্লি পুলিস। সুপরিকল্পিতভাবে প্রবেশিকা পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস করা হয়েছে বলে তদন্তে জানতে পেরেছে দিল্লি পুলিস। প্রাথমিক ভাবে সন্দেহের তালিকায় ১৫ জনের নাম থাকলেও, শেষ পর্যন্ত দুজনকে গ্রফতার করেছে তারা। কারচুপির ঘটনায় বাকিদের ভূমিকা জানতে তদন্ত চলছে। ফলে এই কাণ্ডে আগামিদিনে আরও গ্রেফতারি হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
এর আগে অল ইন্ডিয়া পোস্ট গ্র্যাজুয়েট মেডিক্যাল এন্ট্রান্সে কারচুপির অভিযোগে একজন পরীক্ষার্থী-সহ ৫ জনকে গ্রেফতার করছিল দিল্লি পুলিস। পরীক্ষাকেন্দ্রের ভিতর থেকেই অত্যাধুনিক মোবাইল ফোন, ইয়ার ফোন ও ব্লু-টুথ প্রযুক্তির সাহায্যে কারচুপি চলছিল। তদন্তের পর পুলিশ জানিয়েছে প্রশ্ন ফাঁসের জন্য পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে ২৫ থেকে ৩৫ লক্ষ টাকা নিয়েছিল ওই চক্রটি। দলের দুজন সদস্য পরীক্ষাকেন্দ্রের ভিতর থেকে প্রশ্নপত্র মোবাইল ফোনের সাহায্যে স্ক্যান করে পাঠিয়ে দিত বাইরে একটি গাড়িতে তৈরি অস্থায়ী কন্ট্রোল রুমে। সেখানে বইপত্র ঘেঁটে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সমাধান পাঠিয়ে দিত পরীক্ষার্থীদের কাছে। একাজ করার জন্য চক্রটি পরিকল্পনা করার দক্ষতা দেখে চক্ষু চড়কগাছ দিল্লি পুলিসের কর্তাদের।