এথিকস কমিটির সমীক্ষায় এ রাজ্যর ৩ জন
রাজ্যসভার সদস্যদের সম্পত্তি ঘোষণাও কি এবার বাধ্যতামূলক হতে চলেছে? রাজ্যসভার এথিকস কমিটির সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে কোনও কোনও সাংসদের সম্পত্তির পরিমাণ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। সমীক্ষায় উঠে আসা তথ্যের উপর ভিত্তি করে কী এবার জারি হবে সম্পত্তি ঘোষণার নির্দেশিকা? লোকসভার সদস্যদের ক্ষেত্রে সম্পত্তি ঘোষণা বাধ্যতামূলক।
রাজ্যসভার সদস্যদের সম্পত্তি ঘোষণাও কি এবার বাধ্যতামূলক হতে চলেছে? রাজ্যসভার এথিকস কমিটির সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে কোনও কোনও সাংসদের সম্পত্তির পরিমাণ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। সমীক্ষায় উঠে আসা তথ্যের উপর ভিত্তি করে কী এবার জারি হবে সম্পত্তি ঘোষণার নির্দেশিকা? লোকসভার সদস্যদের ক্ষেত্রে সম্পত্তি ঘোষণা বাধ্যতামূলক। কিন্তু রাজ্যসভার সদস্যদের ক্ষেত্রে এমন কোনও নিয়ম চালু নেই। এমনকী অন্য কোনও লাভজনক সংস্থার সঙ্গে কেউ যুক্ত কীনা, বা তারা কোনও সংস্থার ডিরেক্টর বা শেয়ার হোল্ডার কী না তা জানার উপায় আপাতত নেই। সম্প্রতি একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে রাজ্যসভার অনেক সদস্যই মোটা অঙ্কের সম্পত্তির অধিকারী। রাজ্যসভার সদস্যদের সম্পত্তি ঘোষণা সংক্রান্ত একটি সমীক্ষা চালিয়েছে অ্যাসোশিয়েশন ফর ডেমোক্র্যাটিক উইংস। সেই তালিকায় নাম উঠেছে বেশকয়েকজন সাংসদের। তাদের মোট সম্পত্তির পরিমাণ কোটি ছাড়িয়েছে। সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে সবচেয়ে কম সম্পত্তির অধিকারী দশজনের তালিকায় রয়েছেন এ রাজ্যের তিনজন। তারা হলেন তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ মুকুল রায়, সিপিআইএম নেতা শ্যামল চক্রবর্তী এবং সিপিআইএমের সমন পাঠক। তবে এই সমীক্ষা চালানো হলেও নির্বাচনী প্রক্রিয়ার আগে সম্পত্তি ঘোষণার ব্যাপারটি বাধ্যতামূলক হবে কী না তাই নিয়েই প্রশ্ন উঠছে বিভিন্ন মহলে।