মোদীকে পাশে নিয়ে গান্ধীনগর থেকে মনোনয়ন পত্র জমা দিলেন আডবাণী
আজ মনোনয়নপত্র জমা দিলেন লালকৃষ্ণ আডবাণী। গান্ধীনগর লোকসভা কেন্দ্র থেকে নিজের মনোনয়ন পত্র পেশ করেছেন বিজেপির লৌহপুরুষ। সঙ্গে ছিলেন দলের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী নরেন্দ্র মোদী। দুই নেতাকে একসঙ্গে এনে অন্তর্দ্বন্দ্ব-বিতর্কে জল ঢালতে চাইল দল। এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। এবার মধ্যপ্রদেশের ভোপাল কেন্দ্র থেকে লড়তে চেয়েছিলেন বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা। কিন্তু রাজি হয়নি দল। শেষপর্যন্ত তাই নিজের পুরনো কেন্দ্র গান্ধীনগর থেকেই লড়তে হচ্ছে এল কে আডবাণীকে। আজ যদিও আডবাণী দাবি করেছেন, গান্ধীনগর ছাড়া অন্য কোনও কেন্দ্রের কথা কোনওদিনই তিনি ভাবেননি। বিজেপির এই বর্ষীয়ান নেতার গলায় এদিন মোদীর ভূয়সী প্রশংসাও শোনা গিয়েছে।
আজ মনোনয়নপত্র জমা দিলেন লালকৃষ্ণ আডবাণী। গান্ধীনগর লোকসভা কেন্দ্র থেকে নিজের মনোনয়ন পত্র পেশ করেছেন বিজেপির লৌহপুরুষ। সঙ্গে ছিলেন দলের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী নরেন্দ্র মোদী। দুই নেতাকে একসঙ্গে এনে অন্তর্দ্বন্দ্ব-বিতর্কে জল ঢালতে চাইল দল। এমনটাই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। এবার মধ্যপ্রদেশের ভোপাল কেন্দ্র থেকে লড়তে চেয়েছিলেন বিজেপির বর্ষীয়ান নেতা। কিন্তু রাজি হয়নি দল। শেষপর্যন্ত তাই নিজের পুরনো কেন্দ্র গান্ধীনগর থেকেই লড়তে হচ্ছে এল কে আডবাণীকে। আজ যদিও আডবাণী দাবি করেছেন, গান্ধীনগর ছাড়া অন্য কোনও কেন্দ্রের কথা কোনওদিনই তিনি ভাবেননি। বিজেপির এই বর্ষীয়ান নেতার গলায় এদিন মোদীর ভূয়সী প্রশংসাও শোনা গিয়েছে।
কোন কেন্দ্র থেকে ভোটে দাঁড়াবেন আডবাণী, তা নিয়ে দলের অন্দরে বিতন্ডা বেধে যায় গত মাসে। ভোপাল থেকে ভোটে দাঁড়াতে চেয়ে বিবাদের সূত্রপাত ঘটান আদবানী। আরএসএস ও দলের শীর্ষ নেতাদের মধ্যস্থতায় নেতা রাজি হন মোদীর গান্ধীনগর থেকে ভোটে দাঁড়াতে।
আরএসএস ঘনিষ্ঠ মহলের মত সংঘ কখনই চায়নি, মোদীর গুজরাত থেকে দাঁড়াতে রাজি নন আডবাণী, এমন বার্তা যায় রাজনৈতিক মহলে।