ছিল চার্চ, হয়ে গেল মন্দির
ঘটনাটা অনেকটা 'ছিল রুমাল, হয়ে গেল বেড়াল'-এর মতই। এক রাতের মধ্যেই একটি চার্চ বদলে গেল মন্দিরে। যীশুর বদলে সেখানে এখন শিবের ছবি। ১৯৯৫ সালে আলিগড়ের বাল্মিকী সম্প্রদায়ের (দলিত হিন্দু) ৭২ জন ক্রিশ্চান ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়ে ছিলেন। গতকাল তারাই আবার ধর্মান্তরিত হয়ে হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করলেন। স্থানীয় হিন্দু সংগঠনগুলি অবশ্য ধর্মাপরিবর্তনের তথ্য মানতে নারাজ। তাদের মতে এ হল ''সফল ঘরে ফেরা''
আলিগড়: ঘটনাটা অনেকটা 'ছিল রুমাল, হয়ে গেল বেড়াল'-এর মতই। এক রাতের মধ্যেই একটি চার্চ বদলে গেল মন্দিরে। যীশুর বদলে সেখানে এখন শিবের ছবি। ১৯৯৫ সালে আলিগড়ের বাল্মিকী সম্প্রদায়ের (দলিত হিন্দু) ৭২ জন ক্রিশ্চান ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়ে ছিলেন। গতকাল তারাই আবার ধর্মান্তরিত হয়ে হিন্দু ধর্ম গ্রহণ করলেন। স্থানীয় হিন্দু সংগঠনগুলি অবশ্য ধর্মাপরিবর্তনের তথ্য মানতে নারাজ। তাদের মতে এ হল ''সফল ঘরে ফেরা''
আলিগড় থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে আরসোইতে মঙ্গলবার বসেছিল বিশাল সুদ্ধিকরণ অনুষ্ঠান। বুধবারের মধ্যেই চার্চের মাথার চার্চটির স্থান হয়েছে দরজার বাইরে। চার্চ বদলে মন্দির হওয়ার পর সেখানে এখন যীশুর বদলে শিবের ছবি লাগানো হয়েছে।
আলিগড়ের সঙ্ঘপ্রচারক ও ধর্ম জাগরণ মঞ্চের প্রমুখ খেম চন্দ্র জানিয়েছেন ''ধর্মপরিবর্তন করা নয়, এর নাম ঘরে ফেরা। নিজের ইচ্ছাতেই ওই কজন হিন্দু ধর্ম ছেড়েছিল। আজ ওরা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরেছে। তাই ফিরে আসতে চাইছে। আমরা ওদের সাদরে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। আমাদের সমাজকে এভাবে বিক্ষিপ্ত হতে দিতে পারি না আমরা। শক্ত হাতে একে ধরে রাখতে হবে। আমি ওদের বলেছি সম্মান নিজের সম্প্রদায়ের মধ্যেই পাওয়া যায়। বাইরে থেকে আসে না।
খেম চন্দ্র আরও জানিয়েছেন খ্রীষ্ট ধর্ম গ্রহণ করার পর তিনি এই বাল্মিকী পরিবারের মাথা দের সঙ্গে বারবার দেখা করেছেন। তাদেরকে হিন্দু ধর্মে ফিরে আসার জন্য বারবার বুঝিয়েছেন।