কুয়াশায়, প্রহরায় অন্ত্যেষ্টি তরুণীর
প্রতিবাদের আগুন এখনও জ্বলছে। এরইমধ্যে, সিঙ্গাপুর থেকে দিল্লি নিয়ে আসা তরুনীর দেহের অন্ত্যেষ্টি সম্পন্ন হল কড়া পুলিসি নিরাপত্তায়। রাজধানী পৌছানোর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই অন্ত্যেষ্টি কাজ শেষ হয়। রবিবার ভোররাতে দেহ নিয়ে যাওয়া হয় তাঁর বাড়িতে। সেখানেই অন্ত্যেষ্টির আগের রীতি সম্পন্ন হয়। তারপর কুয়াশা ঢাকা দ্বারকায় তাঁর শেষকাজ সমাধা হয়। অন্ত্যেষ্টির স্থল ঘিরে ছিল কড়া নিরাপত্তা। মোতায়েন করা হয় র্যাফ।
প্রতিবাদের আগুন এখনও জ্বলছে। এরইমধ্যে, সিঙ্গাপুর থেকে দিল্লি নিয়ে আসা তরুনীর দেহের অন্ত্যেষ্টি সম্পন্ন হল কড়া পুলিসি নিরাপত্তায়। রাজধানী পৌছানোর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই অন্ত্যেষ্টি কাজ শেষ হয়। রবিবার ভোররাতে দেহ নিয়ে যাওয়া হয় তাঁর বাড়িতে। সেখানেই অন্ত্যেষ্টির আগের রীতি সম্পন্ন হয়। তারপর কুয়াশা ঢাকা দ্বারকায় তাঁর শেষকাজ সমাধা হয়। অন্ত্যেষ্টির স্থল ঘিরে ছিল কড়া নিরাপত্তা। মোতায়েন করা হয় র্যাফ।
ভারতীয় সময় রাত সাড়ে তিনটে নাগাদ তরুণীর নিথর দেহ নিয়ে দিল্লি বিমানবন্দের মাটি ছোঁয় এয়ারইন্ডিয়ার বিশেষ বিমান। বিমানবন্দরে তখন উপস্থিত প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। শোকবার্তায় পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন তিনি। ন্যায়বিচারের আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
সকাল থেকেই শোনা যাচ্ছিল এয়ারইন্ডিয়ার বিশেষ বিমান এআইসি-৩৮০ নির্যাতিতার দেহ নিয়ে দেশে পৌঁছবে। কিন্তু কখন? তাই নিয়েই ছিল জল্পনা। সময় পরিবর্তিত হয়েছে বারবার। দেরি হয়েছে পোস্ট মর্টেমের কারণে। দিল্লি থেকে যে বিশেষ বিমানটি সিঙ্গাপুর গিয়েছিল, তার ক্লিয়ারেন্স পেতেও কিছুটা সময় লেগেছে। সময় লেগেছে ডেথ সার্টিফিকেট পেতেও।
প্রথমে মনে করা হয়েছিল ভারতীয় সময় দুপুর দেড়টার মধ্যেই মিটিয়ে ফেলা সম্ভব হবে প্রয়োজনীয় কাজ। কিন্তু শেষমেষ তা মিটতে মিটতেই শনিবার বিকেল সাড়ে পাঁচটা বেজে যায়। নানা কারণে দেরি হলেও নয়াদিল্লির মাটিতে অপেক্ষা করেছেন কয়েকশো মানুষ। তরুণীর দেহ নিয়ে ভারতীয় সময় রাত পৌনে দশটা নাগাদ রওনা হয় এয়ারইন্ডিয়ার বিশেষ বিমান। দিল্লি বিমানবন্দরে যখন বিমান এল, ঘড়ির কাটায় রাত সাড়ে তিনটে। কিন্তু সেই গভীর রাতেও বিমানবন্দরে উপস্থিত হন প্রধানমন্ত্রী। তাঁর শোকবার্তায় তিনি বলেন, "আমি মর্মাহত, দুঃখিত।" তরুণীর মা, বাবার মনের অবস্থা বুঝেই ন্যায় বিচারের আশ্বাস দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।