ভোটের সময় ব্যাঙ্কিং লেনদেনের নিয়ম শিথিল কমিশনের
ভোটের সময় ব্যাঙ্কিং লেনদেনের নিয়ম খানিকটা শিথিল করল নির্বাচন কমিশন। এতদিন ভোট মরসুমে একলাখ টাকা তুললেই ওই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের তথ্য তালাশ শুরু হয়ে যেত। এবার আর এক লাখে নজর দেবে না আয়কর দফতর। কেননা এই উর্ধসীমা বাড়িয়ে করা হয়েছে দশ লাখ। তবে ভোট প্রার্থীরা কিন্তু এই সুবিধা পাবেন না । তাঁদের ক্ষেত্রে উর্ধসীমা এক লক্ষ টাকাই থাকছে।
ভোটের সময় ব্যাঙ্কিং লেনদেনের নিয়ম খানিকটা শিথিল করল নির্বাচন কমিশন। এতদিন ভোট মরসুমে একলাখ টাকা তুললেই ওই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের তথ্য তালাশ শুরু হয়ে যেত। এবার আর এক লাখে নজর দেবে না আয়কর দফতর। কেন না এই উর্ধসীমা বাড়িয়ে করা হয়েছে ১০ লাখ। তবে ভোট প্রার্থীরা কিন্তু এই সুবিধা পাবেন না। তাঁদের ক্ষেত্রে উর্ধসীমা এক লক্ষ টাকাই থাকছে।
এতদিন ভোটের সময় এককালীন একলাখ টাকা তুলতে গেলেই ওই ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের খোঁজ খবর নেওয়া শুরু করত আয়কর বিভাগ। কেননা একলাখের বেশি টাকা কেন তোলা হচ্ছে তা আয়কর বিভাগকে জানাতে হত কমিশনকে। নিয়মের এই বেড়াজালে সবচেয়ে বেশি অসুবিধায় পড়তেন ব্যবসায়ীরা। এবার এই অসুবিধা দূর হচ্ছে। নির্বাচন কমিশন নিয়ম শিথিল করেছে। নতুন নিয়ম অনুযায়ী দশলাখ টাকা পর্যন্ত লেনদেনে আর কড়া নজরদারি থাকছে না।
সাধারণ মানুষ একলাখির উর্ধসীমায় ছাড় পেলেও প্রার্থীরা অবশ্য থাকবেন নজরদারিতেই। কেননা, তাঁদের এককালীন টাকা তোলায় কোন ছাড় দিচ্ছে না কমিশন। এবার অবশ্য প্রার্থীরা ভোটের জন্য খরচের উর্ধসীমায় ছাড় পেয়েছেন। প্রার্থী পিছু খরচ করা যাবে ৭০ লক্ষ টাকা। তবে একদিনে একলাখের বেশি টাকা তুললেই পড়ে যাবেন আয়কর দফতরের নজরদারিতে ।