শুভ জন্মদিন জি টেলিভিশন নেটওয়ার্ক
পায়ে পায়ে দু`দশক। খবরে, বিনোদনে, খেলার দুনিয়ায় সর্বত্র অনন্য উপস্থিতি। ভারতবাসীর ড্রইংরুমে অবস্থান সবসময়। শুধু দেশে নয়, দেশের বাইরেও। এই ২০ বছরে জি-র বিভিন্ন চ্যানেল বদলে দিয়েছে সাধারণ মানুষের টেলিভিশন দেখার সংজ্ঞা। হয়ে উঠেছে প্রতিটি পরিবারের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। আজ, মঙ্গলবার তার জন্মদিন। আজ কুড়ি বছর পূর্ণ করল জি টেলিভিশন নেটওয়ার্ক।
পায়ে পায়ে দু`দশক। খবরে, বিনোদনে, খেলার দুনিয়ায় সর্বত্র অনন্য উপস্থিতি। ভারতবাসীর ড্রইংরুমে অবস্থান সবসময়। শুধু দেশে নয়, দেশের বাইরেও। এই ২০ বছরে জি-র বিভিন্ন চ্যানেল বদলে দিয়েছে সাধারণ মানুষের টেলিভিশন দেখার সংজ্ঞা। হয়ে উঠেছে প্রতিটি পরিবারের অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। আজ, মঙ্গলবার তার জন্মদিন। আজ কুড়ি বছর পূর্ণ করল জি টেলিভিশন নেটওয়ার্ক।
১৯৯২-র দোসরা অক্টোবর। একটি মাত্র চ্যানেলের হাত ধরে শুরু হয়েছিল পথচলা। কুড়ি বছর পর আজ জি-র মুকুটে ৩১টি চ্যানেল, ২৩টি ইন্টারন্যাশনাল বিম। একশো আটষট্টিটি দেশে ৬৫ কোটি দর্শক। দুহাজারেরও বেশি কর্মীর নিরলস প্রচেষ্টায় সমাদৃত জি-র চ্যানেলগুলি। বিন্দু থেকে শুরু করে পৌঁছে গেছে সিন্ধুতে। আর এই যাত্রাপথের যিনি কাণ্ডারী তিনি সুভাষ চন্দ্র, জি নেটওয়ার্কের চেয়ারম্যান। মানুষের ঘরে পৌঁছে দিতে হবে বিনোদন, আর এভাবেই গড়ে তুলতে হবে বিশ্বজোড়া এক বৃহত্ দর্শক পরিবার, এই লক্ষ্য নিয়েই ২০ বছর আগে তিনি শুরু করেছিলেন পথচলা। গত দু`দশকে বদলে গেছে দেশ-দুনিয়া। বদলেছে মানুষের জীবনযাত্রা, সংস্কৃতি, বেঁচে থাকার ধরণ। এর সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই এগিয়েছে জি টেলিভিশন নেটওয়ার্ক। নতুন চিন্তা ও উদ্ভাবনী ক্ষমতায় সে একার হাতে বদলে দিয়েছে গোটা টেলিভিশন ইন্ডাস্ট্রিকে। দু`দশক ধরে, এক লক্ষ্যে পৌঁছনোর পর নতুন লক্ষ্যে পৌঁছনোর চেষ্টা, গড়ে উঠেছে ব্র্যান্ড জি। দুহাজার পনেরোর মধ্যে সারা বিশ্বের মিডিয়া ইন্ডাস্ট্রিতে বড় জায়গা করে নেওয়াই এখন সংস্থার অন্যতম প্রধান লক্ষ্য। গত দু`দশকের এই যাত্রা মোটেই খুব সহজ ছিল না। সব বাধা সরিয়ে আজ শিখর স্পর্শ করেছে ব্র্যান্ড জি। মঙ্গলবার জি-র কুড়ি বছর পূর্ণ করার দিনটি শুধু সংস্থার নিজের কাছেই নয়, গোটা টেলিভিশন ইন্ডাস্ট্রির কাছেই একটি স্মরণীয় মাইলফলক। দর্শকদের শুভেচ্ছা, ভালবাসা এবং বিনিময়ে সর্বদা তাঁদের পাশে থাকার অঙ্গীকারে আগামিদিনেও এক শৃঙ্গ থেকে অন্য শৃঙ্গে উত্তরণের লক্ষ্যে অবিচল জি টেলিভিশন নেটওয়ার্ক।