নিজস্ব প্রতিবেদন: মঙ্গলবার কঠিন পরীক্ষার সমানে ইসরো। সকাল সাড়ে আটটা থেকে নটার মধ্যে চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করবে চন্দ্রযান-২। শুনতে সহজ লাগলেও অত্যন্ত জটিল প্রক্রিয়া এটি। জানিয়েছেন ইসরোর চেয়ারম্যান কে সিভান।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-মৃতদেহের চোখ খুবলে নিল ইঁদুর, ধুন্ধুমার কাণ্ড আরজি কর হাসপাতালে; দোষ স্বীকার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের


কেন চাঁদের কক্ষপথে প্রবেশ করা খুবই চ্যালেঞ্জিং? ইসরো সূত্রে খবর, গোটা প্রক্রিয়াটির সাফল্য নির্ভর করছে চন্দ্রযান-২ এর গতির ওপরে। যে গতি নিয়ে এটির চাঁদের কক্ষপথে ঢোকার কথা তার থেকে বেশি গতি থাকলে এটি চাঁদের কক্ষপথ থেকে ছিটকে মহাশূন্যে হারিয়ে যাবে। আর নির্দিষ্ট গতির থেকে কম গতিতে চন্দ্রযান-২ কক্ষপথে ঢুকলে চাঁদের অভিকর্ষ বলের টানে এটি আছড়ে পড়তে পারে চাঁদের মাটিতে। ছোট্ট একটা ভুল ভেস্তে দিতে পারে এতবড় একটি অভিযানকে। জলে যাবে হাজার কোটি টাকা।



আরও পড়ুন-বাথরুম যাচ্ছি বলে উধাও, আর জি কর হাসপাতালে জানালা গলে পালাল ডাকাতির আসামী


চাঁদের দিকে চন্দ্রযান-২ যত এগিয়েছে ততই কমছে পৃথিবীর অভিকর্য টান। আর বেড়েছে চাঁদের অভিকর্ষ বল। ফলে অত্যন্ত ধীরে ও চাঁদের অভিকর্ষ বলের সঙ্গে মানিয়ে নিয়ে তার কক্ষপথে ঢুকতে হবে চন্দ্রযান-২ কে। চাঁদের কক্ষপথে ঢোকার পর সেটি সেখানে পাক খাবে পনের দিন। তারপর আগামী ৭ সেপ্টেম্বর নাগাদ চাঁদের মাটিতে নামবে চন্দ্রযান-২। গোটা প্রক্রিয়াটা এতটাই জটিল যে সরু সুতোর ওপরে ঝুলেছে চন্দ্রযান-২ এ ভাগ্য।


চন্দ্রযান-২ এর গতি ৩৯,২৪০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায়। এই গতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াই প্রধান চ্যালেঞ্জ, জানিয়েছে ইসরো চেয়ারম্যান।