মমতার ত্রিপুরা অভিযান
কংগ্রেসের ভাঙন না ধরাতে পারলে দলের সামনে আর কোনও পথ খোলা নেই।
ওয়েব ডেস্ক: কংগ্রেসের ভাঙন না ধরাতে পারলে দলের সামনে আর কোনও পথ খোলা নেই।
পশ্চিমবঙ্গে কংগ্রেস-সিপিএম জোট তৃণমূলের হাতে অস্ত্র তুলে দেয়। পশ্চিমবঙ্গে ভোটের আগেই ত্রিপুরায় কংগ্রেসের ছয় বিধায়কের তৃণমূলে যোগদানের কথা প্রকাশ্যে চলে আসে। তৃণমূল বোঝায়, কংগ্রেস নয়, একমাত্র তৃণমূলই পারে ত্রিপুরায় সিপিএমকে হঠাতে। মমতায় আস্থা রেখেছেন ত্রিপুরার কংগ্রেস বিধায়ক, নেতা নেত্রীরা। আর সেটা বুঝেই ত্রিপুরায় ঝাঁপিয়ে পড়েছে তৃণমূল।
রাজ্যসভা থেকে সিধুর ইস্তফা, বিজেপি থেকে আপ-এ যাওয়ার ইঙ্গিত!
১৯৭৮ সালে ত্রিপুরায় সরকার গড়ে বামেরা। দশ বছর পর ক্ষমতা ফিরে পায় কংগ্রেস। ফের ১৯৯৩ এ ক্ষমতা দখল করে বামেরা। দায়িত্ব নেন দশরথ দেব। ১৯৯৮ এ, যেবছর তৃণমূল কংগ্রেসের জন্ম, ঠিক সেই বছরই ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী হন সিপিএম নেতা মানিক সরকার। সেই মানিক সরকারকে হারাতে ত্রিপুরায় সমস্ত কংগ্রেস নেতা কর্মীদের নিজেদের দলে টানতে চাইছে তৃণমূল।