মাও হামলা: চলছে চিরুনি তল্লাসি
ধানবাদ-পাটনা ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসে গতকাল দুপুরে হামলার আজ সকাল থেকে তল্লাসি অভিযান শুরু করল পুলিস। কুন্দর হল্ট লাগোয়া স্টেশনের অদূরে ঘটনাস্থল লাগোয়া পার্বত্য-জঙ্গল অঞ্চলে আজ সকাল থেকে চিরুনি তল্লাসি শুরু করেছেন সিআরপিএফ জওয়ানরা। আজ সকালে কুন্দর হল্ট স্টেশনে পৌঁছয় তিন ব্যাটেলিয়ন সিআরপিএফ জওয়ান। সকালে ঘটনাস্থলে যান জামুইয়ের জেলাশাসক এবং পুলিস সুপার। প্রসঙ্গত, গতকাল মাওবাদীদের গুলিতে নিহত হন বাঙালি জওয়ান।
ধানবাদ-পাটনা ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসে গতকাল দুপুরে হামলার আজ সকাল থেকে তল্লাসি অভিযান শুরু করল পুলিস। কুন্দর হল্ট লাগোয়া স্টেশনের অদূরে ঘটনাস্থল লাগোয়া পার্বত্য-জঙ্গল অঞ্চলে আজ সকাল থেকে চিরুনি তল্লাসি শুরু করেছেন সিআরপিএফ জওয়ানরা। আজ সকালে কুন্দর হল্ট স্টেশনে পৌঁছয় তিন ব্যাটেলিয়ন সিআরপিএফ জওয়ান। সকালে ঘটনাস্থলে যান জামুইয়ের জেলাশাসক এবং পুলিস সুপার। প্রসঙ্গত, গতকাল মাওবাদীদের গুলিতে নিহত হন বাঙালি জওয়ান।
নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছেকুন্দর হল্ট স্টেশন। মোটরসাইকেলে টহলদারি আটকাতে জামুই এবং লক্ষ্মীসড়াইয়ের মাঝে একটি কালভার্ট উড়িয়ে দিয়েছে মাওবাদীরা। পুলিস সূত্রে খবর, গতকালের হামলা হয় মাওবাদী নেতা সিধু কোরা, বালেশ্বর কোরা এবং পিন্টু রাণার নেতৃত্বে। শিমূলতলা, ঝাঁজা এবং জামুই স্টেশন থেকে ট্রেনে ওঠে মাওবাদীরা। এরপর কুন্দরা হল্ট স্টেশনের কাছে ট্রেনের চেন টানা হয়। ট্রেন গতি কমে এলে জঙ্গল থেকে শুরু হয় গুলিবর্ষণ।
প্রায় দেড় ঘণ্টা গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয় এক আরপিএফ জওয়ান সহ তিনজনের। তিনজন আরপিএফ জওয়ানের অস্ত্র লুঠ করে মাওবাদীরা। পালানোর সময় দুজন আরপিএফ জওয়ান এবং কয়েকজন যাত্রীকেও তুলে নিয়ে মাওবাদীরা। পরে অবশ্য তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়। গতকাল ঘটনার পর বেশ কিছুক্ষণের জন্য ওই লাইনে ট্রেন চলাচল বন্ধ রাখা হয়। সন্ধের পর থেকে স্বাভাবিক হতে শুরু করে পরিষেবা।