বিহারে প্রচারে লালু-নীতীশকে আক্রমণের সঙ্গেই হিন্দুভাবাবেগ জাগানোর প্রচেষ্টায় মোদী

একই অঙ্গে দুই রূপ। একই সঙ্গে আক্রমণাত্মক আবার রক্ষণাত্মক নরেন্দ্র মোদী। একদিকে যেমন লালু-নীতীশকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করতে গিয়ে হিন্দু ভাবাবেগকে খুঁচিয়ে তুললেন। অন্যদিকে তেমনি রাষ্ট্রপতির সহনশীলতার পাঠকেই বেদবাক্য ধরে এগিয়ে চলার বার্তা দিলেন। ঠিক সেদিনই গোমাংস ইস্যুতে জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার ভিতরেই নির্দল বিধায়ককে পেটালেন তাঁর দলেরই বিধায়করা।

Updated By: Oct 8, 2015, 08:58 PM IST
বিহারে প্রচারে লালু-নীতীশকে আক্রমণের সঙ্গেই হিন্দুভাবাবেগ জাগানোর প্রচেষ্টায় মোদী

ব্যুরো: একই অঙ্গে দুই রূপ। একই সঙ্গে আক্রমণাত্মক আবার রক্ষণাত্মক নরেন্দ্র মোদী। একদিকে যেমন লালু-নীতীশকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করতে গিয়ে হিন্দু ভাবাবেগকে খুঁচিয়ে তুললেন। অন্যদিকে তেমনি রাষ্ট্রপতির সহনশীলতার পাঠকেই বেদবাক্য ধরে এগিয়ে চলার বার্তা দিলেন। ঠিক সেদিনই গোমাংস ইস্যুতে জম্মু-কাশ্মীর বিধানসভার ভিতরেই নির্দল বিধায়ককে পেটালেন তাঁর দলেরই বিধায়করা।

কেন্দ্রকে কড়া বার্তা রাষ্ট্রপতির। আর তার পরের দিনই দাদরিকাণ্ডে মুখ খুললেন মোদী। 

কিন্তু মুঙ্গেরে ভোটের সভায় বদলে গেল মোদীর মুখ।

লালুপ্রসাদ এবং নীতীশকুমারকে খোঁচা দিতে গিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে বসলেন প্রধানমন্ত্রী।

যেদিন প্রধানমন্ত্রীর মুখে সহনশীলতার বার্তা, সেদিনই তাঁর দলের বিধায়কদের আচরণে প্রকাশ পেল চরম অসহিষ্ণুতার ছবি।

ভোজসভার খাদ্য তালিকায় ছিল গোমাংস। স্রেফ সেই কারণেই নির্দল বিধায়ক ইঞ্জিনিয়ার রশিদকে বেধড়ক পেটালেন বিজেপি বিধায়করা। খাস বিধানসভার মধ্যেই।

তাহলে কি প্রধানমন্ত্রীর সহিষ্ণুতার বার্তাকে গুরুত্বই দিতে রাজি নন তাঁর দলেরই বিধায়কেরা? সহিষ্ণু হতে বলছেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু তাঁর দলের নেতারা শুনছেন কই? এভাবে কী করে ভারতকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন মোদী, প্রশ্ন উঠছে।

.