এখনও আতঙ্কের প্রহরী গুণছে মুজফ্ফরনগর
রক্তস্নানের পর এখন শান্ত উত্তরপ্রদেশের মুজফ্ফরাবাদ। রাজনীতিকরা ব্যস্ত লাভক্ষতির অঙ্ক কষতে। চলছে হতাহত আর ঘরছাড়াদের হিসেব নিকেশ। এর আড়ালে নিঃশব্দে ঘটে গিয়েছে আরেকটি বিপর্যয়। নিরাপত্তার অভাবে স্কুলে যাওয়া বন্ধ হয়ে গেছে বেশ কিছু কিশোরীর।
রক্তস্নানের পর এখন শান্ত উত্তরপ্রদেশের মুজফ্ফরাবাদ। রাজনীতিকরা ব্যস্ত লাভক্ষতির অঙ্ক কষতে। চলছে হতাহত আর ঘরছাড়াদের হিসেব নিকেশ। এর আড়ালে নিঃশব্দে ঘটে গিয়েছে আরেকটি বিপর্যয়। নিরাপত্তার অভাবে স্কুলে যাওয়া বন্ধ হয়ে গেছে বেশ কিছু কিশোরীর।
কেন লড়াই লাগল কেউ জানে না। কিন্তু ছোট্ট সেই স্ফুলিঙ্গ দাবালনের মতো গ্রাস করে নিল সবচেয়ে জনবহুল রাজ্যের বিস্তীর্ণ জনপদকে। আগুন নিভল যখন সবকিছু পুড়ে ছাই। রয়ে গেছে চাপা আতঙ্ক। সেই আতঙ্কেই বন্ধ হয়েছে স্কুলে যাওয়া। আতঙ্কের আবহে ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে নারাজ অভিভাবকরাও।
কিন্তু, হেলদোল নেই রাজনীতিকদের। কন্যাভ্রুণ হত্যা, পণের জন্য বধূহত্যা আর ধর্ষণ-শ্লীলতাহানির দেশে কয়েকটা স্কুলছুট কিশোরীকে নিয়ে কেইবা মাথা ঘামায়? ভোটব্যাঙ্কে এই ঘটনার প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা কম। তাই স্কুলছুট মেয়েগুলোর ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত নন ভোটের কারবারিরা।