সন্তানদের নিয়ে আশঙ্কার পর ফের ভিডিয়ো বোমা নাসিরুদ্দিনের

দেশে বিরুদ্ধ মতের কোনও ঠাঁই নেই বলে মন্তব্য করেছেন নাসিরুদ্দিন শাহ। 

Updated By: Jan 4, 2019, 09:38 PM IST
সন্তানদের নিয়ে আশঙ্কার পর ফের ভিডিয়ো বোমা নাসিরুদ্দিনের

নিজস্ব প্রতিবেদন: তাঁর সন্তানদের নিয়ে আশঙ্কার পর ফের মুখ খুললেন বলিউড অভিনেতা নাসিরুদ্দিন শাহ। নাসিরুদ্দিনের একটি ভিডিয়ো টুইট করেছে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল। ভিডিয়োয় শাহকে বলতে শোনা যাচ্ছে,''দেশজুড়ে ধর্মের নামে ঘৃণার দেওয়াল তুলে দেওয়া হচ্ছে। যাঁরা অন্যায়ের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলছেন, তাঁদের শাস্তি দেওয়া হচ্ছে''।  

মানবাধিকারের উপরে নজরদারি চালানো সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্ডিয়া শুক্রবার একটি ভিডিয়ো টুইট করেছে। ওই ভিডিয়োয় নাসিরুদ্দিন বলছেন, ২৬ নভেম্বর, ১৯৪৯ সালে লাগু হয়েছিল সংবিধান। তার প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল, বাক স্বাধীনতা, ধর্মচারণ ও সম্পত্তির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছিল''।

মানবাধিকার নিয়ে নজরদারি চালানো সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্ডিয়া শুক্রবার একটি ভিডিয়ো টুইট করেছে। ওই ভিডিয়োয় নাসিরুদ্দিন বলছেন, ২৬ নভেম্বর, ১৯৪৯ সালে লাগু হয়েছিল সংবিধান। তার প্রাথমিক লক্ষ্য ছিল, বাক স্বাধীনতা, ধর্মচারণ ও সম্পত্তির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হয়েছিল''।

এর আগে উত্তরপ্রদেশের বুলন্দশহরের হিংসা নিয়ে মুখ খুলেছিলেন নাসিরুদ্দিন শাহ। বলেছিলেন, তাঁরা ছেলেদের কোনও ধর্ম নেই। ভিড় ঘিরে ধরলে কী উত্তর দেবেন তাঁরা? ওই ভিডিয়োটির পর তৈরি হয়েছিল বিতর্ক। পরে অবশ্য নাসিরুদ্দিন বলেছিলেন, ব্যক্তিগতভাবে কখনও ধর্মীয় কারণে তাঁকে বা তাঁর পরিবারকে হেনস্থার মুখে পড়তে হয়নি।

বলে রাখি, বিদেশি লেনদেনে অসঙ্গতি থাকায় অ্যামনেস্টির ঠিকানায় তল্লাসি চালানো হয়েছিল। এছাড়াও বেশ কয়েকটি বিদেশ স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করেছে কেন্দ্র।

আরও পড়ুন- সংসদে সীতারমনের 'রাফাল' হামলার প্রশংসায় প্রধানমন্ত্রী

দিন কয়েক আগে নাসিরুদ্দিন শাহের একটি ইউটিউব ভিডিও নিয়ে শুরু হয় বিতর্ক। ওই ভিডিওয় তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছে, সমাজের মধ্যে ধর্মের বিষ ঢুকে গিয়েছে। তাঁর সন্তানদের ধর্মের তালিম দেননি। ফলে ভিড় ঘিরে ধরলে তাঁরা হিন্দু না মুসলিম বলতে পারবেন না। ভয় নয়, রাগ হচ্ছে তাঁর। নাসিরুদ্দিনের এমন মন্তব্যের পরই সমালোচনায় সরব হয় হিন্দুত্ববাদী সংগঠনগুলি। তাদের দাবি, লোকসভা ভোটের আগে পরিকল্পিতভাবে পরিস্থিতি উত্তপ্ত করতে চাইছেন নাসিরুদ্দিন শাহ।

.