Nikki Yadav Murder Case: লিভ ইন পার্টনারকে লুকিয়ে এমগেজমেন্ট, দিল্লির তরুণী খুনে প্রকাশ্যে বহু চাঞ্চল্যকর তথ্য
গোটা ঘটনাটি প্রকাশ্যে এসেছে ১৪ ফেব্রুয়ারি। সাহিলকে জেরা করে ওই দিনই তাদের ধাবা থেকে উদ্ধার হয় নিক্কির দেহ। বাড়ি থেকে বিয়ে ঠিক করে ফেলার পর বিপাকে পড়ে যায় সাহিল
![Nikki Yadav Murder Case: লিভ ইন পার্টনারকে লুকিয়ে এমগেজমেন্ট, দিল্লির তরুণী খুনে প্রকাশ্যে বহু চাঞ্চল্যকর তথ্য Nikki Yadav Murder Case: লিভ ইন পার্টনারকে লুকিয়ে এমগেজমেন্ট, দিল্লির তরুণী খুনে প্রকাশ্যে বহু চাঞ্চল্যকর তথ্য](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2023/02/16/407226-5.png)
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: গত ৯ ফেব্রুয়ারি নিজের এনগেজমেন্ট পার্টিতে বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে নাচগান করে সাহিল সেহগল। তারপরেই সেই এনগেজমেন্টের খবর চলে যায় তার লিভ ইন পার্টনার নিক্কি যাবদের কানে। এনিয়ে শুরু হয়ে যায় বচসা। তাতেই রাগ এতটাই মাথায় চড়ে যায় যে ডেটা কেবল নিক্কির গলায় জড়িয়ে তার শ্বাসরোধ করে সাহিল। পরদিনই বিয়ে করে সাহিল। এমনটাই দাবি পুলিসের।
আরও পড়ুন-২৪ বছর আগে কুম্বলের কীর্তি মনে করিয়ে ওয়ার্নার-স্মিথদের ভয় দেখালেন ভারতের প্রাক্তন তারকা
লিভ ইন পার্টনারকে লুকিয়ে বিয়ের খবরেই মেজাজ হারায় নিক্কি। আর তাতেই খুন। এমনটাই মনে করছে পুলিস। খুনের পর দেহ লোপাট করতে গিয়ে বিপাকে পড়ে যায় সাহিল। কিন্তু বুদ্ধি খাটিয়ে নিজেদের পারিবারিক ধাবায় একটি ফ্রিজের বেশ কয়েকটি র্যাখ খুলে সেখানে নিক্কির দেহ ঢুকিয়ে দেয়। নিক্কি যাদব নিখোঁজ হওয়ার পর পুলিস সাহিলকে খুঁজে বের করে। নিক্কি প্রতিবেশী জানান, নিখোঁজ হওয়া নিক্কির বাড়ি হরিয়ানার ঝজ্জরে। ৯ ফেব্রুয়ারি তাঁর বাড়িতে ঢোকার সময় যে সিসিটিভি ফুটেজে ধরা পড়ে, সেখানেই সম্ভবত শেষবার তাঁকে জীবিত অবস্থায় দেখা গিয়েছিল।
গোটা ঘটনাটি প্রকাশ্যে এসেছে ১৪ ফেব্রুয়ারি। সাহিলকে জেরা করে ওই দিনই তাদের ধাবা থেকে উদ্ধার হয় নিক্কির দেহ। বাড়ি থেকে বিয়ে ঠিক করে ফেলার পর বিপাকে পড়ে যায় সাহিল। সে পুলিসকে জানিয়েছে একবার সে নিক্কিকে নিয়ে গোয়ায় যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিল। পরে মত বদল তাকে হিমাচলে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করে।
পুলিসকে সাহিল জানিয়েছে, খুনের ঘটনার ১৫ দিন আগে সে নিক্কির উত্তমনগরের ঘরে গিয়েছিল। তবে ৯ ফেব্রুয়ারি তার এনগেজমেন্ট হয়ে যাওয়ার পর সে নিক্কির বাড়িতে যায় ও তার সঙ্গে রাত কাটায়। এরপর তারা হিমচল যাওয়ার চেষ্টা করতে থাকে। কিন্তু সেই পরিকল্পানও ভেস্তে যায়। কিন্তু নিক্কি সাহিলের উপরে চড়াও হয় তার এনগেজমেন্ট নিয়ে। শেষপর্যন্ত নিক্কিকে শ্বাসরোধ করে খুন করে সাহিল এবর দেহ নিজেদের পারিবারিক ধাবায় নিয়ে গিয়ে ফ্রিজে ভরে দেয়।