মোর্চার গোর্খাল্যান্ড দাবিকে সমর্থন উত্তর পূর্বাঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী NDFB-র
মোর্চার গোর্খাল্যান্ড দাবিকে সমর্থন জানাল উত্তর পূর্বাঞ্চলের বিচ্ছিনতাবাদী গোষ্ঠী এনডিএফবি। ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট অফ বোডোল্যান্ডের পরেশ বরুয়া গোষ্ঠী, পিজেএসিবিএম ও আবাসু একটি প্রেস রিলিজে তাদের সমর্থনের কথা জানিয়েছে। একইসঙ্গে আজকের গুলি ও মৃত্যুর ঘটনায় রাজ্য সরকারকে দোষী সাব্যস্ত করে কেন্দ্র সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করা হয়েছে প্রেস রিলিজে।
![মোর্চার গোর্খাল্যান্ড দাবিকে সমর্থন উত্তর পূর্বাঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী NDFB-র মোর্চার গোর্খাল্যান্ড দাবিকে সমর্থন উত্তর পূর্বাঞ্চলের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠী NDFB-র](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2017/06/17/87923-jfdljfdljldfjldjffjldjlfjld.jpg)
ওয়েব ডেস্ক : মোর্চার গোর্খাল্যান্ড দাবিকে সমর্থন জানাল উত্তর পূর্বাঞ্চলের বিচ্ছিনতাবাদী গোষ্ঠী এনডিএফবি। ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট অফ বোডোল্যান্ডের পরেশ বরুয়া গোষ্ঠী, পিজেএসিবিএম ও আবাসু একটি প্রেস রিলিজে তাদের সমর্থনের কথা জানিয়েছে। একইসঙ্গে আজকের গুলি ও মৃত্যুর ঘটনায় রাজ্য সরকারকে দোষী সাব্যস্ত করে কেন্দ্র সরকারের হস্তক্ষেপ দাবি করা হয়েছে প্রেস রিলিজে।
মোর্চার মিছিল কর্মসূচি ঘিরে আজ সকাল থেকেই ফের উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পাহাড়। সিংমারিতে মোর্চার মিছিল পৌঁছালে কার্যত রণক্ষেত্রের চেহারা নেয় এলাকা। মোর্চা সমর্থকদের সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধ বেঁধে যায় পুলিসের। শুরু হয় ইটবৃষ্টি। গাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। পাল্টা কাঁদানে গ্যাসের শেল ছোঁড়ে পুলিসও। প্রায় দেড়ঘণ্টা ধরে চলে ধুন্ধুমার।
অন্যদিকে, উত্তপ্ত পাহাড়ে এই প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটল। মৃত্যুর ঘটনায় বিচারবিভাগীয় তদন্তের দাবি জানিয়েছেন মোর্চা নেতা বিনয় তামাং। তাঁর দাবি, পুলিসের গুলিতেই এই মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে। ২ জন সমর্থকের মৃত্যু হয়েছে। আহত ৫। যদিও এই দাবি খারিজ করে দিয়েছে পুলিস। পুলিসের গুলিতে কোনও মৃত্যু হয়নি। ADG আইনশৃঙ্খলা অনুজ শর্মার দাবি, মৃত্যুর কারণ খতিয়ে দেখা হবে। মোর্চার আক্রমণে মৃত্যু হয়েছে IRB অ্যাসিস্ট্যান্ট কমান্ডান্ট কিরং তামাং। সব মিলিয়ে অশান্ত পাহাড়। একদিকে, মোর্চাকে শান্ত হওয়ার আর্জি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের, অন্যদিকে, আরও শক্তিশালী আন্দোলনের ডাক মোর্চা সুপ্রিমো বিমল গুরুংয়ের।
আরও পড়ুন- ঘরে ঘরে ঢুকে অত্যাচার করছে রাজ্য সরকার : বিমল গুরুং