উচ্চমাধ্যমিকে তৃতীয় জুতো বিক্রেতার মেয়ে, মুখ্যমন্ত্রীর আশ্বাস, 'যতদিন মামা শিবরাজ আছে, তার চিন্তা নেই'
হরিজন বস্তির দু কামরার ঘরে বসে ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখার সময় মধুও ভয় পায়, দরিদ্রতা সব তছনছ করে দেবে না তো!
নিজস্ব প্রতিবেদন: রাস্তার ধারে জুতো বিক্রি করেন বাবা। সেই দিয়েই ৮ সদস্যের পরিবারে সকলের মুখে আহার জোটে। কিন্তু গর্বে বাবার মুখে হাসি ফোটাল ১৭ বছরের মেয়ে মধু। মধ্য প্রদেশের দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষায় ৯৭ শতাংশ নম্বর পেয়ে রাজ্যে তৃতীয় হয়েছে মধু। তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৮৫। মধুর স্বপ্ন সে ডাক্তার হবে। শেওপুরে সেই আশাতেই বুক বেঁধে NEET পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে মধু। বাবা কানহাইলাল বলছেন জানিয়েছেন মেয়ের স্বপ্ন পূরণ করতে চান তিনি। কিন্তু বাধা একটাই, তাঁরা যে গরিব।
আরও পড়ুন: রাফালের দ্রুত ডেলিভারির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে IAF-র এই অফিসারের, জেনে নিন
হরিজন বস্তির দু কামরার ঘরে বসে ডাক্তার হওয়ার স্বপ্ন দেখার সময় মধুও ভয় পায়, দরিদ্রতা সব তছনছ করে দেবে না তো! তবু বাবা মাকে গর্বিত করার জন্য দিনে ৮ ঘন্টা করে পড়ে হরিজন বস্তির জুতো বিক্রেতা বাবার ওই মেয়েটা। সে জানে তার স্বপ্ন অচিরেই সে পূরণ করতে পারবে যদি সরকার সাহায্যের হাত বাড়ায়।
बेटी मधु, बहुत - बहुत बधाई, शुभकामनाएं!
तुम केवल अपनी पढ़ाई पर ध्यान दो। जब तक तुम्हारा मामा शिवराज है, तुम्हें चिंता करने की जरूरत नहीं।
हमारी सरकार तुम्हारे लक्ष्य की प्राप्ति में हरसंभव मदद करेगी। तुम्हारे सपने अवश्य पूरे होंगे। मेरा आशीर्वाद तुम्हारे साथ है। https://t.co/sP5O8XETQi
— Shivraj Singh Chouhan (@ChouhanShivraj) July 28, 2020
সাহায্যের প্রতিশ্রুতিও মিলেছে। মধ্য প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান টুইট করে লিখেছেন,"যতদিন মামা শিবরাজ আছেন, ততদিন চিন্তা করার কোনও দরকার নেই।" মধুকে সব চিন্তা বাদ দিয়ে পড়াশোনা করতে বলেছেন মধ্য প্রদেশর মুখ্যমন্ত্রী। মধ্য প্রদেশ সরকার সবরকম ভাবে মধুকে সাহায্য করবে এবং তার স্বপ্ন অবশ্যই সত্যি হবে। এমন আশ্বাসও মিলেছে মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে।